সযতনে খেয়ালী!
আমার বিবাহের খবরে অনেকই বিচলিত হইয়াছেন, আনন্দিত হইয়াছেন, উদ্বেলিত হইয়াছেন, শালি দিতে না পারিয়া অবশেষে গালি দিয়াছেন- সবার অবগতির জন্য জানাই উক্ত পোস্টখানা ছিলো 'প্রিন্টিং মিশটেক', ছাপার ভুল।
লাল আর গোলাপী রঙের মাঝামাঝি রঙের শাড়ি পরা বউ মনে হয় আমার ছিলো না ঐটা। হয় যে নাই এতে বাঁইচা গেছে মনে হইতাছে বেচারা ধুসর গোধূলি। নাইলে হয়তো বিয়ার এক ঘন্টা পরেই বউ ভাগা দিতো আমার চরিত্র আর ক্যারেক্টার সনদের বেহাল অবস্থা দেইখা।
এই পৃথিবীতে কতো ললনা। কারো নাক সুন্দর, কারো চোখ, কারো ঠোট তো কারো গাল। কারো গলা সুন্দর তো কারো চুল- এতো সুন্দর রেখে কোন একমাত্র সোনা বউয়ের লগে সারা জীবন কাটানি কী ধুসরের শোভা পায়?
আর ধুসর গোধূলি বিয়া করবোটা কারে? বিদেশী ললনা বিয়া করলে কাইজ্যা লাইগা যাইবোগা পুরান বয় ফ্রেণ্ডের বাড়ি। আমাদের দেশী ললনা বিয়া করলে কাইজ্যা কইরা, হমানে একগাদা কথা শুনাইয়া যাইবোগা বাপের বাড়ি- উভয় ক্ষেত্রেই মহাসংকটে (মতান্তরে মাইনকা চিপায়) পড়বো বেচারা ধুসর গোধূলি।
অতএব, নো বিয়া, নো তাফালিং, নো হাংকি পাংকি- চলবে কেবল ওনলি টাংকি!!
জয় বাবা টাংকিনাথ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।