একটা বিষয় কিছুতেই আমার মাথায় ঢুকে না, একটা মেয়ে কিভাবে অন্য একটা মেয়েকে ধর্ষকের হাতে তুলে দেয়? একটা মেয়ে কিভাবে অন্য একটা মেয়েকে বিবস্ত্র করে লাঞ্ছিত করে? এই কয়েক দিন আগেই টাঙ্গাইলে এবং সাভারে নিজের বান্ধবীকে ধর্ষকের হাতে তুলে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ আবার শুনলাম জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী হলের বড় বোনদের দ্বারা র্যাগ নামক লাঞ্ছনার স্বীকার হয়েছে। মেয়েটিকে হলের আপুরা (!) শারীরিক এবং মানসিক ভাবে নির্যাতন করেছে। এরপর ডিপার্মেন্টের বড় ভাইদের কাছে ব্রেস্টের মাপ দিতে বলা হয়েছে। একটা বড় মাপের বিশ্ববিদ্যালয়ে এসব কি?! পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়াশুনা করে তাদের মন-মানসিকতা এতো নোংরা হবে কেন?! এরকম মন-মানসিকতা তো পাড়ার বেশ্যাদেরও হয় না। কোন পাড়ার বেশ্যাদের তো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কথা না। নিজে মেয়ে হয়ে আরেকটা মেয়ের সর্বনাশ কি ভাবে করে?! তারা কি আগে বড় ভাইদের কাছে নিজেদের ব্রেস্টের মাপ দিয়ে এসেছিলো?! যদি তারা তাই করে থাকে তাহলে তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ে না রেখে কোন পতিতালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া উচিৎ। তা না হলে এইসব মেয়ে নামক বেশ্যাদেরকে মেডিকেল সার্জারী করে তাদের নারীত্ব নষ্ট করে হিজরা বানায়ে ছেড়ে দেওয়া উচিত্। [বিঃ দ্রঃ এইসব মেয়েদের জন্য এর চেয়ে শালীন ভাষা আমার কাছে ছিলো না] আমার লেখার ব্যপারে কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে আমাকে ফেসবুকে ইনবক্স করতে পারেনঃ ফজলে রাব্বি (ইফরান)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।