চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা
গনতান্ত্রিক রীতিতে কোন আইন বাস্তয়বায়িত করতে হলে তা হতে হবে জাতীয় সংসদের মাধ্যমে অর্থাত জনপ্রতিনিধিদের সংখাগরিষ্ঠ ভোটে।
তাহলে গনতান্ত্রিক দলগুলো একটি অগনতান্ত্রিক সরকারের কাছে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বন্ধের আবদার রাখছে কেন।
ইনু, রাশেদখান মেনন মত জাতীয় নেতাগনের জনপ্রিয়তাটাই বা কতটুকু যারা এব্যপারে বড় গলায় কথা বলছেন। তাদেরকে জাতীয় সংসদে দেখেছি বলে মনে পড়ছে না। আদর্শিক দিক থেকে ধর্মীয় রাজনীতিক দলগুলোর বিপরীত মেরুতে দাড়িয়ে তারা যা বলছেন তা কি গনতান্ত্রিক মানসিকতার পরিচয় দেয়।
আবার জাতীয় নির্বাচনে কোন বড় দল কি তাদের দলীয় নির্বাচনী প্রচারনায় ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বন্ধের ইস্যুটিকে প্রধান ইস্যু করবেন।
তুরস্কের মত সেক্যুলার দেশে (যেখানে মাথায় স্কার্ফ পড়া নিষিদ্ধ) ধর্মভিত্তিক দল দেশের ক্ষমতায় আসতে পারলে আমাদের দেশে সমস্যাটা কোথায়?আর জামাতে ইসলামের যুদ্ধবিরোধী ভুমিকাটি প্রমানিত হলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী দলটির উচিত হবে সংসদের মাধ্যমে দলটিকে নিষিদ্ধ করা।
আর আমাদের উচিত হবে রাজনীতিক খেলায় বোকা দর্শক না বনে হাততালি না দেয়া।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।