পরের দিন সকালে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে ৯.৩০টার দিকে
ট্যাক্সি নিয়ে সিঙ্গাপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাই। খুবই সুন্দর জায়গা এটি। দেখলে চোখ ভরে যায়, ঘুরলে মনও ভাল হয়ে যায়। মনে হয় সবসময় এখানেই থাকি। এখানে সবুজের এতো সমারোহ যে, মনটা এমনিতেই প্রফুল্ল হয়ে ওঠে।
প্রায় সব জায়গা ঘুরে ঘুরে গার্ডেনের অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি তুলি।
এরপর পাশেই অর্কিড গার্ডেনে গেলাম। এখানে বিভিন্ন রকমের অনেক সুন্দর সুন্দর অর্কিড গাছ আছে। মনে হয় পৃথিবীর সব অর্কিড গাছই এখানে এনে রাখা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন রকমের অর্কিড এই গার্ডেনে আছে।
দেখা তো দুরের কথা কখনও নাম শুনি নাই তাও এখানে সংরক্ষিত আছে।
বিভিন্ন রকমের অর্কিডের সাথে অনেক ছবি তুললাম। দুপুর ১২.৩০টায় সেখান থেকে হোটেলে ফিরে আসার পথে ন্যাশনাল মিউজিয়াম ঘুরে যাই।
তবে সেখানে খুব বেশী সময় থাকি না। ভেতরেও ঢুকিনি।
শুধু বাইরে থেকে কিছু ছবি তুলেছি। এরপর রুমে ফিরে এসেছি।
ছবি: ১ম ছয়টি ছবি বোটানিক্যাল গার্ডেনে।
পরের ছয়টি ছবি অর্কিড গার্ডেনে।
শেষ ছবি ২টি মিউজিয়ামের।
(চলবে)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।