দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...
ঝিমিয়ে পড়া মধ্যাহ্নে নীলক্ষেত রাস্তাটা শুয়ে থাকে
যেমন শোয়, বাবুপুরা বস্তির কোনবা সফর আলী
গতরের নীচে চাপা দিয়ে আম কাঠের টুকরো চৌকি
মিলিয়ে যায় সংসারের খুঁটিনাটি না মেলা হিসেব
হ্যাংলা কুকুরিটা হাই তোলে, দেহের আড়মোরা ভাঙ্গে
চাঁন মিঞার চা দোকানে বাজে, কলের গান
ধাইধাই করে ছোটায় যন্ত্রযান লাইসেন্স বিহীন মটর গ্যারাজ কর্মী
সূর্যসেন বা মহসিনের ধারেকাছে পড়ে থাকে
একটা না ফোটা ককটেল
কাটাবন বস্তির নূরইসলাম এইমাত্র
দিনের বাইশ নম্বর কল্কিটা ধরায়
দু'জন যুবক খরিদ করে নেয় ইপ্সিত সুখ, তার কাছ হতে
ঘোলাটে আলোয় চিতকরে ফেলে রাখি আমার সকল অস্তিত্ব
এ বুক মাড়িয়ে টহল দেয় দুঃখের কনভয়
এরকম মধ্যাহ্নে নীলক্ষেত রাস্তাটা শুয়ে থাকে চিরাচরিত নিয়মে
সূর্যসেন বা মহসিনের কাছে ধারে
তখনও পড়ে থাকে একটা না'ফোটা ককটেল
শুধু তোমার আর ফেরা হয় না
এই প্রচন্ড খরায় এক গেলাশ জলের মতো
আর কেউ আসে না, আমায় সিক্ত করে দিতে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।