৭১ এ ছোট ছিলাম, যুদ্ধে যেতে পারি নাই, এই আক্ষেপ ফুরাবার না
তালিকায় নাম নেই আবদুল মান্নান ভুইয়ার। তার মন্ত্রণালয় ছিল ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের দৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত। তার নাম নেই কারণ সে এখন সংস্কারপন্থীর নেতা, সম্ভবত ভবিষ্যতের পুতুল প্রধানমন্ত্রী।
নাম নেই আওয়ামী লীগের আমির হোসেন আমুর। তার ঘোষিত কোনো আয় নেই অথচ বছর ধরে থাকেন সিঙ্গাপুরে।
খাদ্যমন্ত্রী যখন ছিলেন তখন মতার শেষ দিনে বস্তা ভর্তি ঘুষ খাওয়ার প্রত্যদর্শী অনেক। সেও এখন সংস্কারপন্থী নেতা, শোনা যায় মূল নেতা বানালে তাহলেই আওয়ামী লীগ এই সরকারের আরো আনুকূল্য পাবে।
নাম নেই মাতউর রহমান নিজামীর। ব্লক সুপারভাইজার নিয়োগ নিয়ে অভিযোগ কম নেই। যুদ্ধাপরাধী।
জলপাই আজকাল দাড়িপাল্লায় বেশি মাপা হচ্ছে বলেই শোনা যায়।
নাম নেই ব্যবসায়ী নেতা মোহাম্মদ আলীর। দেশের একজন শীর্ষ ঋণ খেলাপী। তেলের ড্রামে পানি রেখে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। তার নাম নাই কারণ সেই প্রথম জরুরী অবস্থা জারীর আওয়াজ দিয়েছিল।
নাম নাই আরেক ব্যবসায়ী নেতা ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের। চট্টগ্রাম সিমেন্ট কিংকার কেনার সময় অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলা পর্যন্ত আছে। অর্থ তিনি ভালই খরচ করেন।
তালিকায় নাম নেই কাজি শাহেদ আহমেদের। সামরিক ও সম্পাদক-দুই দিক থেকেই তিনি অব.।
বিদ্যুতের খুটি সরবরাহের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিলেও এখন তিনি গলফ খেলে বেড়াচ্ছেন।
আসুন তালিকা আরো বাড়াই...........
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।