জন্মেই দেখি মুক্ত স্বদেশ ভূমি
পার্বত্য চট্টোগ্রাম - পাকিস্থান আমলের পুর্ব-পাকিস্থানের মতো।
আপনাদেরকে প্রথমে অষ্ট্রেলিয়ার কিছু আদিবাসী জনগুষ্ঠির অধিকারের কথা বলি। অষ্ট্রেলীয় সরকার আদিবাসীদের জন্যে সকল সুযোগ-সুবিধা দিতে বাধ্য এবং সরকাল এব্যাপারটতে যথেষ্ট আন্তরিক বলে আমার মনে হয়েছে। যে কোন চাকরীতে আদিবাসীদের একটা কোটা থাকবেই। তারা সরকারী বিশেষ একটা ভাতা পাবেই।
তাদের বসস্থান শিক্ষা চিকি্ত্সা সব সরকার বহন করবেই। আরও আছে কুইন্সল্যান্ডে এবং নর্দান টেরিটোরিতে কিছু আদিবাসী স্বায়ত্বশাসিত এলাকা এলাকা আছে যেখানে আর কেউ জায়গা জমি কিনতে পারেনা । এর কারণ আমরা যারা এদেশে থাকি তারা সবাই অভিবাসী। আর মূল বাসিন্দাদের নিশ্চয় অধিকার একটু বেশীই থাকা উচিত। যখন বাংলাদেশে ছিলাম তখন অনেক বিষয় নজরে এসেছে।
আদিবাসীরা মানবেতর জীবন যাপন করে। যদিও আমাদের বাংলাদেশ সরকার এই বিষয়টাতে খুবই স্পর্শকাতর। কিন্তু এটা সত্য যে পাবর্ত্য চট্টোগ্রাম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচাইতে অবহেলিত জনপদ। সেনাবাহিনী নিবির্চারে সেখানে রাজত্ব করছে। অবস্থা দৃষ্টে মনে হয় এটা আরেকটা পুর্ব-পাকিস্থান।
আমি জানি এ বিষয়ে আপনারা কথা বলতে নারাজ হবেন। কিন্তু সত্য সত্যই তা যতই অপ্রিয় লাগুক। অষ্ট্রেলিয়ায় যে কয়জন পার্বত্য চট্টোগ্রামের বাসিন্দা রয়েছেন তাদের প্রায় সবারই একই ধারণা যে পাবর্ত্য চট্টোগ্রামে যা ঘটে তা নিয়ে আমরা বাঙালীরা খুব একটা মাথা ঘামাই না। কেন বলুন তো? আমরা পাহাড়ী না বলে। এই দুষটা ছিল পশ্চিম-পাকিস্থানীদের।
গুটি কয়েকজন ছাড়া পূর্ব-পাকিস্থানের ঘটনায় কেউ কথা বলত না। কেন মিলিটারীর ভয়ে???????? দেশটা গেল !!!!!!!!!!!!
http://www.mnalamfarid.com
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।