১৯৯৮ ও ৯৯ সালের গোড়ার দিকে আজকের কাগজে কাজ করেছি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে। এর পরে সালাম সালেহউদ্দিন ভাইয়ের অনুপ্রেরণায় সম্পাদকীয় পাতায় অনেক লেখা লিখেছি। অনেক বিলও পেয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতে ওই বিলগুলো যে আমার কি প্রয়োজন ছিল! মনে আছে, একবারে অনেকগুলো চেক নিয়ে আসতাম। জমা দিতাম সোনালি ব্যাংকে, বিশ্ববিদ্যালয় শাখায়।
আজকের কাগজে অনেক ভালো মানুষ আছেন। অনেক বয়সী মানুষ আছেন। মাহবুব আলম ভাইয়ের কথা এই মুহুর্তে বেশি মনে পড়ছে। তার হাত ধরেই আমার সাংবাদিকতা শুরু। আমার লেখা প্রথম নিউজটি তিনি সম্পাদনা করেছিলেন।
নিরহঙ্কার, বড্ড ভালো মানুষ।
কাজী শাহেদ আহমেদ কোনো সময় পত্রিকাটির প্রচার সংখ্যা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দেননি। বরং তিনি কাগজটিকে ব্যবহার করেছেন তার অন্যান্য ব্যবসা পরিচালনার হাতিয়ার হিসেবে।
আজকের কাগজের জন্য এবং আমার শ্রদ্ধাভাজন সাংবাদিকদের জন্য খুবই খারাপ লাগছে। চোখে জল এসেই গেল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।