আমারে পাইবেন এই ঠিকানায়dhali912@gmail.com
সর্দারজী কেল্টু সিং এর পোলা ফেল্টু সিং, ইস্কুল থিকা ঝড়ো কাকের মতো চেহারা নিয়া ফিরছে । দেইখা মনে হয়, হারিকেন-ছাইক্লোন-ছুনামি-টাইফুন সব তার মাথার উপর দিয়া গেছে ।
বাপে বেত হাতে কয়, ‘হালার পুত! তুই নির্ঘাত আবার ইস্কুলের হেডমাস্টারের লগে মারামারি করছস! আয় তোর পশ্চাদ্দেশের ভুগোল চেঞ্জ কইরা দেই!’
‘না, বা’জান হাচা কই । আমারে বেহুদা পিটাইছে !’
‘কে পিটাইছে ? কোন মায়ের লাল? কোন বাপের ব্যাটার এত বড় পাটা? তুই হালা দুই ঘা মারতে পারলি না ক্যান? তুই হালার পুত সর্দারজী কেল্টু সিংএর পোলা না ?’
‘আইজ ইস্কুলে ইন্সপেকটর আইছিল ।'
‘ইনিশপেক্টর? হেইডা খায় না মাথায় দেয়?’
‘দেখে । তারে কয় পরিদর্শক । আইসাই জিগাইলো “বাপধনেরা কওচাইন, ডেবিট কুপারফিল্ড কেডায় লিখছে?’
হাচাই কইলাম (তুমি না কইছো জীবন বিপন্ন হইলেও সদা সত্য কথা বলিবে?)
“ছার! আমি লিখি নাই!’
'শুইনা কেলাস টিচার কটমট কইরা চাইল । মাগী আমার উপর বহুত দিন চটা ।'
তারপরে ইন্সপেকটর ছাব কইলো “বাপধনেরা! চোখ বন্ধ করো তো! তো চউখ বুজতেই হে মুখ দিয়া “চকাশ” কইরা একটা শব্দ করল ।
‘বলো তো বাপধনেরা, এই শব্দটার মানে কী?’
আমি সবার আগে চউখ খুইলা কইলাম,
‘ছার! আপনে ম্যাডামরে চুম্মা দিছেন!’
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।