আমার ব্যক্তিগত ব্লগ
বহুদিন দেশের বাইরে যাইনা, নতুন নতুন কি সুবিধা এয়ার পোর্টে দেয়া হচ্ছে তার কোন খবরও রাখিনা। তাই যা দেখি তাতেই মুগ্ধ।
আপনারা হয়তো বিরক্ত হবেন, কিন্তু যা আমার ভাল লাগে, তাই নিয়েই তো লিখি, কি আর করা।
আমি বরই আরাম প্রিয়। তাই মালয়েশিয়ান এয়ার পোর্টে যখন দেখলাম, লম্বা প্যাসেজ হেটে পার হতে হবে না, দাড়িয়ে থাকলে একাই অপর পারে পৌছে যাওয়া যায়, তখন আর সুযোগ মিস করলাম না।
জিনিস পত্র নিয়ে ঐটার উপর দাড়িয়ে গেলাম। জিনিসটা অনেকটা জগিং মেসিন এর মতোন। বিশাল। এক পাশে দাড়ালে অপর পারে পৌছে দিবে।
প্রথম ইলেক্ট্রিক্যাল ট্রেইনে চড়লাম, তাও এই এয়ার পোর্টে।
প্লেন থেকে নেমে খোজা খুজি শুরু করলাম, কোথা থেকে লাগেজ নিব। খুজে না পেয়ে একজনকে জিগ্যেস করলাম, বলল ট্রেনে চড়ে যেতে হবে। আগেই লক্ষ্য করেছি। বিল্ডিংয়ের ভিতরে একটা ট্রেন চলাচল করছে। ঐটাতেই বসলাম।
খুব স্মুথলি টেনে নিয়ে গেল এক বিল্ডিং থেকে আরেক বিল্ডিং য়ে, কখনও মাটির নিচ দিয়ে, কখনও উপরে। দারুন!! বড় গ্লাস দিয়ে এয়ারপোর্ট দেখতে দেখতে গেলাম।
নতুন এ দুটো জিনিস ভালই লাগল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।