এ লড়াইয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আমার যুদ্ধাপরাধ
তারেক রহমানের ঘনিষ্ট বন্ধু ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুন পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন যে আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গেও তার যোগাযোগ ছিল। জিজ্ঞাসাবাদের সূত্র ধরে প্রকাশিত প্রোবের রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য তোফায়েল আহমেদ 1996 সালে মামুনের বাসায় যান। সে বছর জুন-জুলাইয়ের দিকে কাজী বাবুলের মধ্যস্থতায় ডা. এইচবিএম ইকবালের সঙ্গেও তার সাাৎ হয়েছিল। প্রিমিয়ার ব্যাংকের একটি সমস্যা সমাধানের জন্য মামুনকে অনুরোধ করেছিলেন ইকবাল। এছাড়া আওয়ামী লীগ নেতা শেখ সেলিমের সঙ্গেও মামুনের সমঙ্র্ক ছিল বলে সে স্বীকার করেছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।