আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবার ভ্রমন : গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন যাবার আগে

ভস্ম হই। মৃত্যুর চুমু আমার কপোল ছুঁয়ে যায়। বেঁচে উঠি আবার। নতুন দিনের আশায়। বেঁচে উঠি বারবার।



মাস্টর্াসটা শেষের পথে। শিঘ্রি হয়ত অ্যারিজোনা ছেড়ে চলে যাব অন্য কোথাও। অথচ সবাই অ্যারিজোনা আসলে যেখানটায় ঘুরতে যায় সেই গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন পর্বতমালা এখনও দেখা হয়নি আমার। তাই এই স্প্রিং ব্রেকে ঠিক করলাম সেখানটায় ঘুরে আসা যাক। গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন হচ্ছে বিরাট এক পর্বতমালা।

সে বিশালত্বের আন্দাজ খুব মুশকিল। কোন কোন জায়গায় মাইলখানেক গভীর, সমুদ্রথেকে আট হাজার ফুট উপরে অবস্থিত 277 মাইল লম্বা গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের বিশালত্বের তুলনা মনে হয় সমুদ্রের সাথে করা যেতে পারে। তখন কেবলই মনে হয় - আহ আমরা কত ক্ষুদ্র, তুচ্ছ এই সব বিশালত্বের কাছে! গ্র্যান্ড ক্যানিয়নটা এত বড় যে পুরোটা দেখে ফেলা মোটামুটি কারো পক্ষেই সম্ভব নয়। আমরা যাচ্ছি একদিনের একটা ছোট্ট টুরে। গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের তিনটা অংশ আছে।

দক্ষিন বলয়, উত্তর বলয় আর মাঝের অংশ। আমাদের শহর থেকে কাছে হবে দক্ষিন বলয়। সময় লাগবে সাড়ে চার ঘন্টার মত। জীবন বড়, অনেক বড়। আর এসব সমস্ত উপলব্ধিগুলো হয় এধরনের বিশালত্বের মাঝে গেলে।

তখন মনে হয়, থাকনা ধর্মান্ধ, নীচু মানসিকতার মানুষগুলো পিছনে পড়ে। মানুষের বিশাল শোভাযাত্রায় এধরনের গুটিকয়েক এনোমালি থাকবেই। তবুও এগিয়ে যেতে হবে, যেতেই হবে। [লিংক=যঃঃঢ়://বহ.রিশরঢ়বফরধ.ড়ৎম/রিশর/ঐরংঃড়ৎুথড়ভথঃযবথএৎধহফথঈধহুড়হথধৎবধ]গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের ইতিহাস[/লিংক] [লিংক=যঃঃঢ়://িি.িপৎুংঃধষরহশং.পড়স/মৎধহফপধহুড়হ.যঃসষ]গ্রান্ড ক্যানিয়নের কিছু তথ্য[/লিংক] ছবিতে দেখা যাচ্ছে এক লোক গাড়ি নিয়ে গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের এক পাশ থেকে আরেক পাশে লাফ দিচ্ছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.