যে ঘড়ি তৈয়ার করে - সে - লুকায় ঘড়ির ভিতরে
সম্প্রতি ঘটিয়া যাওয়া নাটক লইয়া বহুত কথা হইতাছে। সামহোয়্যারে প্রচুর লোক সমাগম দেখিয়া ভালো লাগতাছে। তয় মিথিলা তালুকদার প্রসঙ্গে রুবেলের প্রতারনা (যদি সত্য হইয়াই থাকে) লইয়া বিশেষ আমোদ পাইতাছি না। মানুষ বহুৎ উপরে উঠিতে পারে, আবার বহুৎ নীচেও নামতে পারে। সেই স্কেলে এই ধরনের প্রতারণারে বেশি ক্রেডিট দেওনের কিছু নাই।
ফাউল চ্যাট রুমে এই ধরনের প্রতারনা বিভিন্ন স্কেলে প্রতিদিনই ঘটিতেছে।
তাই আমোদের উৎস ওইখানে না। আমোদ পাইতাছি এই নাটক ঘিরিয়া অনেকগুলা চরিত্রের সমাবেশ দেইখা। এমন কি কৌশিকের পাসওয়ার্ড চুরি থেইকা শুরু কইরা সুচিত্রা চরিত্র, রাগইমন এমনকি স্বয়ং কৌশিকও আছেন চরিত্রগুলার মধ্যে।
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে আইসাও হিউম্যান সাইকোলজীর প্রতি আগ্রহটা হারাই নাই।
ব্লগের চরিত্রগুলা লইলা হিউম্যান সাইকোলজী পাঠটা আগেও খারাপ যায় নাই, ইদানীং চাঙ্গা হইয়া উঠছে।
আপাতত এই নাটক কোন প্লট থেইকা কোন প্লটের দিকে ধাবিত হয় সেইটাই আগ্রহ নিয়া দেখিবো। তয় আমি বুশের মতো "প্রমান না করা পর্যন্ত তুমি দোষী" সুত্রে বিশ্বাসী নই। তাই বেনিফিট অফ ডাউট ব্যাবাকরে দিয়া বইসা আছি। হাজার হোক স্বজাতি মানুষের প্রতি এখনো আমার বিশ্বাস আছে।
দেখা যাউক কি হয়!
ওই যে কইলাম আমার ইন্টারেস্টটা আমাগো সঙ্গী সাথী ব্লগবাসীর সাইকোলজি লইয়া। সেই আগ্রহেই তদন্তকারীগো পোস্ট পড়িবো (আইলসা দুপুরে পাতলা চাদরে গা ঢাইকা তিন গোয়েন্দা রহস্যকাহিনী পড়নের কিশোর কালের সময়গুলার কথা মনে করনের লেইগা ধন্যবাদ)। চালাইায়া যান মামুরা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।