বৃটেন মুসলমানরা এমনিতেই সংখ্যালঘু। এদের মধে আবার নানান জাত, নানান গোত্র, বর্ণ। ভিন্ন ভাষা-সংস্কৃতি। বাঙ্গালী মানে সিলেটী মুসলমানরা মানুষ গুনলে অনেক হলে ও বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর তুলনায় এরা খুবই নগন্য।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে কওমী মাদরাসা কেন্দ্রীক রাজনৈতিক দলগুলো এমনিতেই সংখ্যালঘু।
এই সংখ্যালঘু দলের বৃটেনে পার হয়ে আসা কয়েকজন সংখ্যালঘুদের সংখ্যালঘু সদস্যদের কার্যক্রম রীতিমত হাস্যকর। পদ নিয়ে কাড়াকাড়ি করে এই সংখ্যালঘুরা বাংলাদেশের মানুষদের প্রতিনিয়ত হাসায়। এদের বৃটেনের কার্যক্রমে কেউ হাসে কি না, জানি না। তবে আমি কদিনের বৃটেনের কঁাচা পোলা এদের দেখলেই হাসি। সাত আটজন লোক এক বদ্ধ ঘরে জমায়েত হয়ে মিটিং করে।
ভালো কথা। পত্রিকায় নিউজ আসে, ছবি আসে। ভালো কথা। কিন্তু নিউজে এদের পদবী পড়ে আমি ভিমরি খাই। আটজনের মধ্যে অমুক মাওলানা লেষ্টারের সভাপতি, অমুক ষ্টাটফোর্ডের সাধারন সম্পাদক।
আমার জানামতে ঐ এলাকায় ঐ সভাপতি বা সাধারন সম্পাদক একাই বাস করেন। তাহলে একজন মাত্র ব্যক্তি দিয়ে কোনো কমিটি ছাড়া সভাপতি হয় কী করে, সাধারন সম্পাদক হয় কী করে। আমার জানা নেই। রাজনীতি আইনে এমন কোনো ধারা আছে কী না, একজন লোক দিয়ে কমিটি করে আবার তাকেই সভাপতি করা যায়, এসব আমার বন্ধু আইনের ছাত্র ফায়যুর রাহমান বা আব্দুল্লাহ ফাহিম কে জিজ্ঞেস করতে হবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।