© তন্ময় ফেরদৌস
ঢাকার এই বস্তিগুলা কোন ভাগে যাবে ?
কি উপকার হবে এই সব মানুষজনের ?
কতটুকু সেবা পাবে তারা বিভক্ত সিটি করপোরেশন থেকে?
আর সাধারন দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, যেহেতু সিটি কর্পোরেশনের কাজ কাম শুধুমাত্র রাস্তা সংস্কার, মশামাছি মারা, এলাকার উন্নয়ন ইত্যাদি, সেখানে কতটুকু বাড়তি সেবা নিশ্চিত করা যাবে?
এবং ডেস্কো, ওয়াসা, ইত্যাদি সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলা যেহেতু ভাগ হচ্ছেনা, তাই বাড়তি সেবা আসলে পাওয়া যাবে না।
রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট থেকে বলা যায়,দীর্ঘদিন ধরে ঢাকার মেয়র খোকা। তার সাথে নির্বাচনে নামতে পারে এমন নেতা কর্মী আওয়ামিলীগে নাই বললেই চলে। হাসিনা এই রিস্ক নিতে রাজিও না। তাহলে এখন কি হবে ? খোকার পাওয়ার সীমিত করার জন্য এই উদ্যোগ।
তবে তারচেয়েও দুশ্চিন্তার কথা, আইন অনুযায়ী নব্বই দিনের মাঝে নির্বাচন করতে হবে। এতে প্রশাসনিক পদগুলাতে প্রার্থি নির্নয়ে কতটা দুর্নীতির আশ্রয় নেবে সরাকার, এবং ভবিষ্যতের জন্য ঢাকাকে পঙ্গু করে দেয়া হবে কিনা তাও প্রশ্নবিদ্ধ।
আমরা আম জনতা। রাজনীতির মারপ্যাচ আমরা বুঝিনা। শুধু বুঝি, আমার দেশের উপর আমার যেমন অধিকার আছে,তেমনি আছে এই মানুষগুলার।
বিভক্ত অবিভক্ত ঢাকা যাই হোক না কেন সবার আগে মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
------------------------------------------------------
৩৬টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত হচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। সেগুলা হচ্ছে ১-২৩ নং, ৩৭-৪৭নং এবং ৫৪,৫৫ নং ওয়ার্ড।
২৪-৩৬ নং, ৪৮-৫৩ নং, এবং ৫৬-৯২ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত হলো ঢাকা দক্ষিন।
আপনি কোন ভাগে পড়েছেন ? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।