বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।
মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও ঢাকার সাবেক মেয়র মোহাল্ফ্মদ হানিফ আর নেই। গত রাত 12টা 45 মিনিটে রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইল্পম্নালিল্ক্নাহি ... রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল 62 বছর। মৃতু্যর সময় পুত্র ও আওয়ামী লীগ নেতা সাঈদ খোকন, বড় ভাই আবদুল মজিদ, মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্টস্ন সভাপতি ওমর আলীসহ পরিবারের সদস্য ও নিকটজনরা উপস্টি্থত ছিলেন।
তার মৃতু্যর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তার পরিবারের সদস্যগণ, বল্পব্দু, দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সতীর্থ-সহকর্মী, ভক্ত-অনুরাগীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। অনেকেই মধ্যরাতে তাকে শেষবারের মতো একনজর দেখার জন্য হাসপাতালে ছুটে যান।
মোহাল্ফ্মদ হানিফের মৃতু্যতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাসহ দলীয় নেতাকর্মীসহ বিভিল্পম্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষদ্ব ব্যক্তিরা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
ঢাকার সাবেক মেয়র জনপ্রিয় এই আওয়ামী লীগ নেতা বেশ কিছুদিন ধরে গুরুতর অসুস্ট্থ ছিলেন। মাঝখানে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে কিছুটা সুস্ট্থ হয়ে দেশে ফেরার পর আবারো গুরুতর অসুস্ট্থ হয়ে অ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি হন।
এরপর অবস্ট্থার আরো অবনতি ঘটলে আবারো তাকে বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু শারীরিক অবস্ট্থা অনুকূল না থাকায় তাকে সেখানে নেওয়া সল্ফ্ভব হয়নি।
প্রসঙ্গত, 2004 সালে 21 আগসদ্বের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় অনেকের মতো মোহাল্ফ্মদ হানিফও আহত হন। এ সময় তার মাথায় 8/10টি এবং পেটে গ্রেনেডের 6/7টি সঙ্িল্গন্টার ঢুকে যায়। এগুলো সরানো যায়নি।
এরপর চলতি বছরের 8 ফেব্রুয়ারি মুক্তাঙ্গনে দলীয় সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার এক পর্যায়ে মস্টিস্নষ্ফ্কে রক্তক্ষরণে তিনি গুরুতর অসুস্ট্থ হয়ে পড়েন। এরপর থেকে জীবন-মৃতু্যর সল্পিব্দক্ষণে ছিলেন তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।