[অন্যর দোষ না খুঁজে আগে যদি সবাই নজের দোষটা খুঁজত তাহলে বোধহয় সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত]............... [পথের শেষ নেই, আমার শেষ আছে, তাইত দ্বন্দ্ব] http://mamunma.blogspot.com/
1978 সন বিশেষ বছর আমার জন্য। পৃথিবীর মুখ দেখেছিলাম ঐ বছরেই তো। হিন্দি সুপার হিট ছবি অমিতাব বচ্চনের 'ডন' নাকি ঐ বছরই মুক্তি পেয়েছিল। পরবর্তীতে অনেক বছর পরেই সুযোগ হয় ছবিখানা দেখার । আর আজ দুপুরে ডিশের নিজ্স্ব লাইনে ডিশ কতৃপক্ষ ছেড়েছিল নতুন রিমেক শাহরুখ মিয়ার 'ডন' ছবিটা।
বাহ বেশ তো! সেই সব ডায়ালগ, সেই সব গান , সিকয়েন্সও মোটামুটি এক। জেমস বন্ডের মত টেকনলজির ব্যবহারের আধুনিকতা ভিন্ন মাত্র ও আধুনিকতা এনেছে অনেক অবশ্য। তবে দুইটা টুইস্ট সব রিমেক কে ছাপিয়ে কাহিনীকে দিয়েছে পুরো মাত্রায় ভিন্নতা।
সেই টুইস্ট বলে দিল 1978 এ একটা ছবির মূল ম্যাসেজ বা সারমর্ম আর 2006 এর একটা ছবির টার মধ্যে কি ভীষন যুগোপযুগি এবং ফুললি বৈপরিত্য।
পাপের ধ্বংস হবেই বা অন্যায়ের পরাজয় হবেই বা অন্যায়কারী শয়তান মানুষের সকল শয়তানি শেষে হবেই এই সব ধরনের ছিল পুরান ডন ছবির মর্মকথা আমরা বলতে।
অর্থাৎ ভালর কাছে মন্দের পরাজয় হবেই ।
হয়তো সেই সময় (1978) এর পৃথিবীতে মানুষ তাই আশাও করত এবং ভাবত।
আর আজকের দুনিয়ায় , কই মন্দের ই তো হয় জয় দেখি বারবার। (না হলে বুশ কেন ওভাবে হাসে!) । সে জন্যেই কি ছবির রিমেক এ মর্ম কথা বদলে গেল।
ডনেরই জয় হলো। মন্দের কাছে হলো ভালর পরাজয়। বেশ সমায় উপোযোগী ধারনা। তাই না?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।