[অন্যর দোষ না খুঁজে আগে যদি সবাই নজের দোষটা খুঁজত তাহলে বোধহয় সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত]............... [পথের শেষ নেই, আমার শেষ আছে, তাইত দ্বন্দ্ব] http://mamunma.blogspot.com/
অবারিত মুক্তচিন্তক বন্ধু বর্গের কাছে আমার খোলা প্রশ্নব্লগের পাতায় , অর্থই কি শান্তির মূল ?
তাত্তি্বক ধারনায়, বাস্তবিক ধারনায়, ধর্মীয় ধারনায়, সামাজিক উপলব্দিতে যেভাবেই চিন্তা করেন না কেন, আমারা কি বলব অর্থ সকল সুখের মূল।
তাই যদি বলি তবে কেন চিৎকার করে বিশ্বাস করি এবং বিশ্বাস করতে বলিঃ অর্থই অনর্থের মূল।
ডঃ ইউনুসএবং তার গ্রামীন ব্যাংক যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরষ্কার ২০০৬ পেল তার মাইক্রো ক্রেডিট পদ্ধতির দ্বারা অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন ঘটানোর প্রচেষ্টায়। অর্থনীতি তেওে নোবেল পুরষ্কার দেয়া হয় জানি। সে কারনেই আমার প্রশ্ন নোবেলপ্রাইজ অর্থনীতিতে দিলে কি হতোনা--ওনাকে যখন এতই পছন্দ ।
বাংলাদেশের মানুষের শান্তির পেছেনে একশটা কারন থাকলে অশান্তির পেছেনে থাকে ১০০০টা কারণ। সে সত্য ঐ সব দরিদ্র মানুষদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য যারা ডঃ ইউনুসের মাইক্রো ক্রেডিটের গবেষনার গিনিপিক হয়েছেন। তাদের কে আজও আমরা দরিদ্র বাংগালিই বলে থাকি বেশীর ভাগকে।
শান্তিরএখানে কি হলো আমি আমার ক্ষুদ্র ব্রেন দিয়ে এখনও বুঝতে পারছিনা।
তবে গর্বিত হচ্ছি , আমি দেশ কে ভালবাসি বলে ভীষণ।
দেশের নাম উঠবে দেশ বিদেশের পত্রপত্রিকায়। হয়তো কেউ কোথাও বলে উঠবে ও আচ্ছা দূর্নীতিতে ১ নং হওয়া দেশটাতেও মানুষ শান্তিতে থাকে। না হলে নোবেল পাবে কেন শান্তির বারাতা উড়ানোর জন্য এ দেশের এক কৃতি অর্থনীতিবীদ সন্তান।
বাংলাদেশের ক্রিকেট টিম যখন হারতে বসা ম্যাচে বৃষ্টির কারণে ড্রর মুখ দেখে আমরা এবং আমি বলি, যাক হারলাম না তো আর....................................
যাক বহুদিন পরে আমাদের দেশ একটা নোবেল প্রাইজ এর মুখ দেখেছে..................আমরা ভীষণ ধন্য।
আমরা বিদ্যুৎ হীনতার ভীষন অশান্তিতে চোখ পিটপিট করে অন্ন্ধকারে পেপারে লেখা দেখব আমাদের দেশ ও নোবেল পায়..........আহা কি শান্তি মহা অশান্তির মধ্যে!!!!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।