মুক্ত করো ভয়, সত্য পথে জীবন গড়ো, নিজেরে করো জয় ।
ইসলামী শরীয়তে চাঁদ দেখা এবং রোজা রাখার ব্যাপারে সুষ্পষ্ট বিধান আছে । মহানবী ( সাঃ ) বলেছেন, ''তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে রোজা ছাড়ো । ''
আর এভাবে কুরবাণী ও হজ্জের অনুষ্ঠানাদি পালন ফরজ । ''শাবান মাসের উনত্রিশ তারিখে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন অথবা চাঁদ না দেখা গেলে তোমরা সে মাসের ত্রিশ দিন পূর্ণ কর ।
আর যদি দুজন মুসলমান সাক্ষ্যদাতা সাক্ষ্য দেয় তবে তোমরা তদানুযায়ী রোজা রাখো এবং রোজা ভাঙো ''। (বুখারী,মুসলিম,মোসনাদে আহমদ,সুনানে নাসাঈ)
আকাশ মেঘাচ্ছন্ন অবস্থায় কেউ একক ভাবে চাঁদ দেখলে শুধুমাত্র তাঁর উপড় রোজা ফরজ । অন্য কারো উপড় রোজা ফরজ নয় । এমতাবস্থায় ঐ ব্যক্তি (কাজীর) প্রশাসনিক দায়িত্বশীল ব্যক্তির দরবারে সাক্ষ্য দিলে সে সাক্ষীর পরিপ্রেক্ষিতে রায় দেয়া হলে কেবল তখনই সবার উপড় রোজা ফরজ হবে । ফিকাহ শাস্ত্রের সকল নির্ভরযোগ্য কিতাবগুলোতে এরকম বর্ণনাই পাওয়া যায় ।
উপরোল্লেখিত শরীয়া পন্থা অবলম্বন না করে কেউ যদি নিজের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে মুসলিম সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা করেন কিংবা আমাদেরকে মুড়ি খাওয়ার নেমন্তন পাঠান তাহলে আমরা বাঙালীর এই বিশেষ মুখরোচক ঐতিহাসিক মুড়ি খাবারে অনুপ্রাণিত হইয়া তাঁহার দাওয়াৎ কবুল করিব ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।