আফ্রিকা এবং আরব উপদ্্ব ীপের সাথে ইউরোপের সংযোগস্থল সভ্যতার অন্যতম একটা অঙ্গ। মিশরের সাথে ইউরোপ মহাদেশের এবং এশিয়ার সংযোগ ঘটেছে এখানে,
মুসা যখন বনী ইসরাঈল জাতিকে মিশরের দাসত্ব থেকে মুক্ত করে আনে, এই ভূখন্ডই ছিলো প্রতিশ্রুত ভূমি। সেখানে একটা পর্যায়ে ইহুদি রাজ্য গড়ে উঠে, দাউদ এবং সোলায়মানের পর যেই রাজ্য 2টা অংশে বিভক্ত হয়, এবং কিংডম ওফ ইহুদ টিকে থাকে আরও সহস্রাধিক বছর, খ্রিষ্টিয় 135 সালের দিকে এই ভূখন্ড চলে যায় রোমানদের অধিকারে, তবে এর আগে সংঘবদ্ধ ইহুদি লড়াইয়ের ভয়াবহতা রোমানদের নতুন যুদ্ধকৌশল নিতে বাধ্য করে। তারা তাদের নিয়মিত সৈন্যবাহীনির এক তৃতীয়াংশ ব্যাবহার করে এই ভূখন্ড দখলের অভিপ্রায়ে।
এর পর এই ভূখন্ডের অধিকার জন্মায় আরবদের, ইসলামি শাসকরা এই ভূখন্ড দখল করে, এবং ইসলামি ইতিহাসের একটাপর্যায়ে এটা অটোমান সম্রাজ্যের অংশ হয়ে থাকে।
অটোমান রাজ্য প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ভঙ্গুর হয়ে গেলে এই অংশের শেখেরা ব্রিটিশদের আনুগত্য স্ব ীকার করে। 2য় বিশ্বযুদ্ধের পরপরই ব্রিটিশ সম্রাজ্যের অর্থনৈতিক অবস্থা পড়ে যায়, ফলে তারা তাদের উপনিবেশ গুটিয়ে নিতে থাকে,
এই সময়টা পৃথিবীর ইতিহাসে বেশ ভাংচুরের সময়, দ্্বিজাতিতত্ত্বের চরম সুদিন তখন। কলমের খোঁচায় একটা সীমান্ত তৈরি করে উপমহাদেশে মুসলিম এবং হিন্দুদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠন করে ব্রিটিশের বিদায়।
সেই উপমহাদেশ বিভক্ত হওয়ার সময় জাতিগত সংঘাতের শুরু, ভারতের কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, সহ দক্ষিনের রাজ্য সমুহের মন্দিরের সামনে গরু হত্যা করার দুর্মতি হলো সেখানে মুসলিম অধিবাসিদের, প্রতিক্রিয়ায় সেখানের মসজিদের সামনে এবং মসজিদের ভেতরে শুকর জবাই করা হলো। কিছু মানুষের অবিবেচক ব্যাবহারের ফলে সামপ্রদায়িকতার ছোবল লাগলো উপমহাদেশে।
এই ধারাবাহিকতা চলছেই। গতকাল মুম্বাইয়ে ট্রেনে বোমা মেরে প্রায় 200 মানুষকে খুন করা হলো, পুলিশ দোষারোপ করছে যেই সংগঠনকে তা উগ্র মৌলবাদী মুসলিম সংগঠন। যদিও ভারতের রাজনৈতিক দলগুলো শপথ গ্রহন করেছে এই হত্যাকে ব্যাবহার করে তারা রাজনীতি করবে না, কিন্তু এই অবিবেচনার ছাপ সামগ্রিক রাজনীতি এবং মানুষের ভেতরে পড়বেই।
মূল অংশ হলো এই দ্্বিজাতি তত্ত্বের ব্যাবহার। ভারতের, পাকিস্তানের এবং বাংলাদেশের জনজীবন এবং রাজনীতিতে এই তত্ত্বের কুফল এখনও দৃশ্যমান, তবে আমরা একটু বেশী বুদ্ধিমান অন্তত আমাদের ধর্মিয় বড় ভাইদের তুলনায়,
প্যালেস্টাইন এবং ইসরাইল বলতে আমরা যেই ভূখন্ডকে চিনি এখন সেখানেই দ্্বিজাতি তত্ত্ব প্রয়োগ করা হয়েছিলো।
অবশ্য এখানে জাতিগত বিভাজনটা হয়েছিলো, ইহুদি এবং আরব হিসেবে, যেনো ইহুদিরা আরবের কোনো অংশ নয়। আরব জনগোষ্ঠির অংশ নয় ইহুদিরা এই ঘোষণা দেওয়া এবং এটা মুসলিম প্রধান রাষ্ট্রসমুহের রাষ্ট্রপ্রধানদের মেনে না নেওয়া দেখে আমার যেই সন্দেহটা হয় তা হলো যদিও ইসলাম দাবি করে সে ইহুদি ধর্মের বংশধর কিন্তু ইহুদি ধর্মকে তারা এই অঞ্চলের ধর্ম হিসাবে স্ব ীকৃতি দেয় নাই। যেমন খ্রিষ্টান ধর্মকে তারা পশ্চিমা বলছে, যদিও তার জন্ম, বেড়ে ওঠা সবই এই আরবেই।
এইসব ছাগলদের ইতিহাস বলার কারন ছিলো না কোনো, রামছাগলের দল তেলের উপর ভাসছে, এবং সেই তেল বেঁচা টাকায় পার্থিব আরাম আয়েশ করছে। এবং একটা সামপ্রদায়িকতা জিইয়ে রাখছে, মানুষ হত্যার প্ররোচনা দিয়ে যাচ্ছে, অস্ত্র সরবরাহ করছে, এবং নিজেদের নিরাপত্তার জন্য আবরা তেল বেচা পয়সা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্য পুষছে, এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমান ঘাঁটি সামরিক স্থাপনা বসানোর অনুমতি দিয়ে রাখছে, এই সুযোগটা দিচ্ছে কিছু রাজা, যেহেতু সেই এলাকায় তেমন ভাবে সংসদিয় রাজনীতির প্রচলন নেই তাই রাজা এবং তার বিশাল পরিবার সব কিছুর নিয়ন্ত্রন করে, তাদের বৈধ্য- অবৈধ্য বিবি রক্ষিতা এবং এদের পরিচিতরাই রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রন করে এবং আমাদের বাংলাদেশের কতিপয় অন্ধ এই ছাগলদের দেওয়া ঘাস চিবায় আর নিত্যদিনের ল্যাদায় ইসলামি মুল্যবোধ ছড়িয়ে যায়।
অনেকে হাহাকার করে বলে উঠে ,আহারে আমার মুসলিম ব্রাদারহুদ ইয়াহুদিরা সব নষ্ট করে দিলো। ওদের ষড়যন্ত্র এইসব।
আমার কাছে বেশ আশ্চর্য লাগে, যদি পয়ালেস্টাইনের লোকজনদের কাউকে দোষারোপ করতে হয় তাহলে দোষারোপ করতে হবে সৈদি আরব, ইরাক, মিশর, জর্দানকে, দোষারোপ করতে হবে সেই সব রাষ্ট্রগুলোকে যারা 1948এ সদ্যপ্রতিষ্ঠিত ইসরাঈল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলো।
সেই এক যুদ্ধের বাস্তবতা আবারও পৃথিবীর ইতিহাসে ধারাবাহিক সামপ্রদায়িকতার জন্ম দিলো। ব্রিটিশ রাজত্বের খেয়াল এবং ইহুদির ধর্মাবলম্বি কিছু মানুষের স্বপ্ন থেকে তৈরি হলো ইসরাইল।
পৃথিবীর সমস্ত ইহুদইদের জন্মভূমি, তারা এর আগে এই স্বপ্নভূমি রক্ষার জন্য টানা 2 বছর রোমান সাম্রাজ্যের সাথে প্রাণপন লড়েছে। এটা একটা স্বপ্নের লড়াই। আমাদের 71 যেমন আমাদের অস্তিত্বের লড়াই ছিলো, এটাও তেমনই এক অস্তিত্বের লড়াই, এই লড়াইয়ে 1800 বছর আগে পরাজিত হলেও এবার তারা হারতে রাজী ছিলো না, তাই সম্মিলিত আরব বাহিনী পরাজিত হয়।
মূল প্রস্তাবটা ছিলো এই ভূখন্ডের একটা অংশে থাকবে ইহুদিদের বসবাস এবং বাকি অংশে থাকবে আরবদের তথা মুসলিমদের বসবাস। সেই প্রস্তাব প্রত্যাখান করে আরব রাষ্ট্রসমুহের ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়াই, পরাজয়।
এবং যে ভূখন্ডটাকে এখন পয়ালেস্টাইন বলা হচ্ছে সেটার 4ভাগ হলো, মিশর, সিরিয়া জর্ডান এবং ইসরাইল ভাগ করে নিলো। এবং 67 সালে আবারও মিশর যুদ্ধ করে পরাজিত হলো এবং ইসরাইল আরও কিছু ভূখন্ড দখল করে নিলো।
ইতিহাস বলে দখলকৃত ভূখন্ডের অধিকার যে দখল করেছে তাদের। সুতরাং সেটাকে মিশর নিজের ভূখন্ড দাবি করতে পারে না, কিন্তু বৈশ্বিক রাজনীতির প্রভাবে ইসরাইল সে ভূখন্ড ছেড়ে দিচ্ছে শান্তিপূর্ন ভাবে।
প্যালেস্টাইনের আন্দোলন জোড়ে শোরে শুরু হয় এই 67র পরাজয়ের পর, এর আগেই অবশ্য 65তে ইয়াসির আরাফাতের কল্পনায় একটা দেশের জন্ম হয়, এবং এই সংগঠনের বিকাশের দায়িত্ব নেয় সমস্ত আরব উপদ্্ব ীপ এবং মিশর।
তারা সেই সময় থেকেই অর্থনৈতিক সাহায্য দিয়ে আসছে, সামপ্রদায়িকতার চর্চা করছে। আমরা কেনো মুসলিম শব্দটা সামনে আসলে অন্ধ হয়ে যাই? এই যে সান্ত্রাস তার দায় সমস্ত আরব উপদ্্ব ীপের । তারাই সন্ত্রাসী তৈরি করছে। মিউনিখ অলিম্পিকে গিয়ে ইসরাঈলি খেলোয়ারদের হত্যা করে এই ম্যাসেজটাই ছড়িয়ে দিলো পি এল ও। এরপর প্লেন হাইজ্যাক করা, আত্মঘাতি বোমা হামলা।
অনেক রকম সন্ত্রাসী কাজকর্ম শেষ করে অবশেষে 88তে এসে পি এল ও ইসরাইলকে মেনে নিলো। কিংবা মেনে নিতে বাধ্য হলো এবং প্যালেস্টাইন রাষ্ট্রের জন্য আন্দোলন শুরু করলো। এই খানে অনেকগুলো মানচিত্রের অবতারনা হলো, কট্টর পন্থিদের দাবি ইসরাইল রাষ্ট্রের সম্পূর্ন বিনাশ। কোনো রাষ্ট্র থাকবে না ইসরাইল নামের, এই সমস্ত ভুখন্ডটাই হলে প্যালেস্টাইন, কিন্তু এটা আদায় করা সম্ভব হবে না, এটা তারা খুব ভালো ভাবেই জানে। তাই বিকল্প প্রস্তাব নিয়ে ইয়াসির আরাফাতের কল্পনা থেকে বাস্তবে প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র তৈরি হয়েও গেলো।
কিন্তু উগ্রপন্থিরা এই রাষ্ট্রও মেনে নিলো না। তারা ধারাবাহিক ভাবে হামলা চালাতে লাগলো ইসরাইলের উপরে।
এইখানে যুক্তিটা দেখতে হবে। আমরা 47এর 15ই আগস্ট থেকে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অস্তিত্ব মেনে নিয়েছি, এমন বিবেচনা হলে ইসরাইলের অস্তিত্ব মেনে নেওয়াটাই সবচেয়ে বিবেচকের মতও কাজ হতো, কিন্তু মুসলিম অন্ধত্ব কিংবা ছাগলামির জন্য এই বাস্তবতা মেনে নিতে নারাজ সেখানের শাসনকর্তারা। ইসরাইল একটা প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র, তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা হলে ইসরাইলের ভেতরে আক্রমন করলে ইসরাঈল তা প্রতিহত করবে, এবং এই তীব্র বৈরিতার জন্য ইসরাইলের প্রতিরোধ হবে শক্ত।
এবং নির্মম। তারা একটা স্বপ্নের জন্য লড়ছে,এবং যেহেতু সমস্ত ইহুদি জনগোষ্ঠিকে ইসরাইল তাদের নাগরিক মনে করে তাই যেকোনো জায়গায় ইহুদি হত্যা হলে তা ইসরাইলের নাগরিক হত্যার অপরাধ হবে।
সংগঠিত সেনাবাহীনির সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান দূর্বল পক্ষের বেশী হবে এমনটাই স্বাভাবিক, যেহেতু মুসলিমটা সেই সংঘাতে দূর্বল অংশে তাই তাদের হতাহতের পরিমান হবে বেশী। এবং এ কারনেই হতাহতের সংখ্যায় মুসলিমরা বেশী, তবে এরজন্য অর্ধেক দায়ি তাদের নিজেদের নির্বুদ্ধিতা। প্যালেস্টাইনে শিশু হত্যা হচ্ছে বিষয়টা মর্মান্তিক, কিন্তু আরও মর্মান্তিক বিষয় হচ্ছে, এই শিশু হত্যার প্রত্যক্ষ কারন সেই সব শিশুদের পরিবারের।
তাদের ছাগলামি শিশু হত্যার সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
প্যারাডাইস নাউ ছবিটা দেখছে কারা আমি জানি না, আমি দেখে কিছু বিষয় অনুধাবন করলাম, যারা এই আত্মঘাতি বোমা হামলা দলের সদস্য এবং নেতা, তারা নিজেদের ছায়াকেও অবিশ্বাস করে, এবং তাদের উগ্রতার অর্থ হলো, ইটস আইদার মাই ওয়ে ওর হাই ওয়ে- তুমি হয় আমার পক্ষে এবং যদি আমার পক্ষে না হও তাহলে নিশ্চিতই শত্রু পক্ষে, এবং অন্য নির্মম বিষয়টা হলো, এরা বাধ্য করে একটা মানুষকে হত্যাকারী হতে। একটা সাংগঠনিক চাপ থাকে প্রতিটা কর্মির উপরে, বেশ সাজানো গোছানো ভিডিও, যার অভিনয় করার সময় হাতে রাইফেল নিয়ে হিমকি দেয় মূল দুই বোমাবাজ তাদের দেখে কখনই মহান সৈনিক মনে হয় না, বরং করুন ছাগশাবক মনে হয়, মনে হয় তারা রাজনৈতিক বলি।
মুল বক্তব্য সে ছবির, আত্মঘাতি হামলা ছাড়াও রাজনীতির অন্য সুন্দর খুনাখুনি ব্যাতীত পথ বিদ্যমান । খারাপ লাগে যখন নিজের ভেতরে অবিশ্বাস নিয়েও শুধু দেখানোর জন্যই একটা চরিত্র বোমাটা নিয়েই সৈন্য ভর্তি একটা বাসে চেপে বসে।
অবশ্য ইসরাইলের আচরন অমানবিকতাপূর্ন প্রয়োজনের বেশী উগ্রতা আদের দমননীতিতে, কিন্তু আমি তাদের দোষ দেই না। যখন সমস্ত প্রতিবেশীর সাথেই লড়াই করতে হয়, এবেবারে বৈরি পরিবেশে মাত্রাছাড়া আচরনটা দোষনীয় নয়।
পরিসংখ্যান বলে 2001 থেকে 2005 পর্যন্ত প্রায় 2500 জন ফিলিস্তিন নাগরিক নিহত হয়েছে ইসরাইলি সৈনিকদের হাতে। আহতের সংখ্যা 25000 কিংবা তারও বেশী।
এই 30000 হাজার মানুষ হতাহত হয়েছে,কখনও প্রক্রিয়ায় সচ্ছতা ছিলো, কখনও আসল সন্ত্রাসী মারা গেছে কখনও সেটা ব্যার্থ ছিলো, যেমন সমর্থন করা যায় না ইয়াসির আরাফাতকে অন্তরীন করে রেখে বিনা চিকিৎসায় মৃতু্যর মূখে ঠেলে দেওয়ার ঘটনাটা।
অন্য পাল্লায় রাখতে হবে ঠিক একই সময়ে আত্মঘাতি হামলায় নিহত 500 জন ইসরাইলের নাগরিকদের, এবং হতাহত আরও 1000 জনকেও রাখতে হবে সেই তালিকায়।
কারো হাতই রক্তবিহীন না, আমার কাছে যক্তিটা হাস্যকর লাগে, ইসরাইলের জন্যই এই সংহগাতের শুরু, আমি পড়লাম, বেশ মনোযোগ দিয়েই পড়লাম বৈরিতার সূচনা করেনি ইসরাইল, ইসরাইল নিজের অস্তিত্বের লড়াই করছে প্রথম থেকে, এখন পরিস্থিতি ভিন্ন, বৈশ্বিক চাপে তারা অধিকৃত ভূখন্ড ছেড়ে নিজেদের সীমানায় প্রত্যাবর্তন করছে, কিন্তু প্যালেস্টাইনের কিছু উগ্রবাদী নসগগঠন এটা মেনে নিতে নারাজ, তারা এখনও িসরাইলের বিনাশ চেয়ে হত্যা করার চেষ্টা করছে, তাদের সবংশের হত্যার জন্য ইসরাইলের নির্মম প্রতিরোধ মানবতার হত্য করছে সেখানে। ইন্ধনদাতা হিসেবে কেনো ইহুদিদের দিকে আঙ্গুল তোলা হয় এটাই আমি বুঝলাম না এখনও।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।