”সব রাজাকারদের বিচার চাই”
বাংলাদেশ সরকারের টাকা বেশি হয়ে গেছে। যার জন্য কট্টর মুসলিম বিদ্বষী চুরিন্জিতকে ভূয়া মন্ত্রী বানায় রাখছে। আর এই হিন্দু মালুটাই সোনার বাংলাদেশকে নিশেষ করে দেয়ার গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে আছে। মুসলিম নামধারী মন্ত্রীরা তার হাতের পুতুল হয়ে গেছে। বাংলাদেশের সব জায়গায় এই মালুটা গনহারে হিন্দুদের চাকরিতে ডুকাইছে।
আর মুসলমান নামধারী মন্ত্ররী বসে বসে আঙুল চুষছে।
এই কাফির মালুটাই মূলত বাংলাদেশে কথিত গনশ্রদ্ধা অনুষ্ঠান করতে যাচ্ছে। আর বাংলার নামধারী মুসলমান ও শাসকরা তাতেই শায় দিচ্ছে। কিন্তু একবারও ফিকির করে না যে এটা বাঙ্গালী জাতিকে অবমাননার অনুষ্ঠান করতে যাচ্ছে। বাংলার ১৬ কোটি মানুষকে অযোগ্য প্রমান করতে চাচ্ছে।
বাংলাদেশকে হেয় প্রতিপন্ন করতে যাচ্ছে।
ভাড়া করে হিন্দুরা বিদেশ থেকে লোক নিয়ে এসে যখন এই অনুষ্ঠান করবে তখন বিশ্ব বলবে বাংলার মানুষ মনে হয় স্বাধীনতাকে পালন করতে পারেনা বা হয়তো তারা জোনেনা। এজন্য বিদেশ থেকে লোক ভাড়া করে এনে বাংলাদেশকে শিক্ষা দিচ্ছে। এর থেকে বড় অপমান বাংলার জনগনের আর কি হতে পারে?
আর অপরদিকে বিশ্বের মানুষ আরো বলবে বাংলাদেশে স্বাধনিতার পক্ষের শক্তি কম। ফলে রাজাকার জামাত শিবিরের আন্দোলন আরো বেগবান হবে।
দেশে সৃষ্টি হবে অরাজকতা।
বাংলাদেশে ১৬কোটি মানুষ থাকতে কিসের জন্য বিদেশ থেকে লোক ভাড়া করে এনে অনুষ্ঠান করতে হবে? মুলত গনশ্রদ্ধা অনুষ্ঠান নয়, হিস্দু সমাবেশ করাই তাদের মেইন টার্গেট। সরাসরি বিশ্ব হিন্দুদের অনুষ্ঠান বললে তো তারা অনুমতি পাবে না। এজন্য অজুহাত দিয়ে বাংলাদেশে হিন্দুরা সমাবেশ করতে যাচ্ছে। আরে এখানে থাকতে পারে তাদের গভীর হাজারো ষড়যন্ত্র।
বিশ্ব জানে ২০০২ সালে হিন্দুরাই গোধরার ট্রেনে আগুন দিয়ে তাদের জাতিভাইদের হত্যা করে এবং পরবর্তীতে সেই অজুহাতে তারাই মুসলিম নিধনে গুজরাটে দাঙ্গার সৃষ্টি করে। এই অনুষ্ঠানেও তারা একটা গন্ডগোল বাধিয়ে বাংলাদেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে করার ষড়যন্ত্র করে থাকতে পারে।
স্মর্তব্য যে হিন্দুরা হত্যা হলে তো তাদের মতেই শহীদ হয় না। তাহলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্বের যেসমস্ত হিন্দুরা মারা গেছে তারা শহীদ হবে কেন? শহীদ নাম ব্যবহার করে বাংলার মানুষকে ধোকা দেয়ার একটা চক্রান্ত বৈ কিছুই নয়। এই চক্রান্ত বাংলার জনগনকে রুখতে হবে।
আর স্বাধীনতাকে মূলত অবমাননা করে এই অনুষ্ঠান বাংলাদেশ সরকারকে বন্ধ করতে হবে। তারা স্বাধীনতার অনুষ্ঠান করলে বাংলার জনগনকে নিয়ে করতে পারতো কিন্তু সব মালু বিদেশের কেন? বাংলার স্বাধীনতার মর্ম তারা কি বুঝবে?
অতএব স্বাধীনতার অপব্যবহার করে বাংলাদেশে হিন্দু সমাবেশ কোন মতেই হতে পারে না। শক্তভাবে সরকারকে বন্ধ করতে হবে। আর বাংলার জনগন তোমরা এই হিন্দু মালুদের কু উদেশ্যের প্রতিবাদ জানাও। বন্ধ করতে সরকারকে চাপ দাও।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।