অন্ধকার; মৃত নাসপাতির মতন নীরব
আমি জ্যোৎস্নাফুলে সাজান এই নক্ষত্রবাগীচায় ঋতব্রত বনমালী,
রাতারণ্যে নিরন্তর বদলে চলেছি প্রতিবিম্বের ব্যাপ্তি, ফুলকিরণ ।
জোনাকিদের এই বাতিঘরে তুমি রেখে গ্যাছো কসমিক এক শুন্যতা,
এইখানে দীর্ঘরাত্রি ক্ষয় করে তারাগুলো নির্বাণোন্মুখ হয়ে উঠে ।
সবুজ ছায়ারা হেলে গ্যালে, আমিই নক্ষত্রবণিক, ম্রিয়মাণ অতিকায়
নক্ষত্রদের উদ্ধরণে আকাশের ক্যানভাসে নির্মাণ করি ঝুলটানেল,
অতীত স্বপ্নসুরে মীড় মিলিয়ে সানাই নক্ষত্রগীত, মৃত্যুভূক আঁধারে
ফোটাই ফিনিক ।
ধূপছায়ার ভেতরে আঁধার ঢুকে পড়লে অশরীরীরা ওত পেতে থাকে
পাঁচিলে পাঁচিলে । আলোর ফুলকি দেখে হতভম্ব কালো বিড়াল
পাঁচিলে আঁচড় কাটে বারংবার । আমি হাঁটি স্মৃতি স্মরণি ধরে,
অলিগলি পথের অবস অনুভুতির দেয়ালে দেখি রক্তাত্ব মুরাল ।
তোমাকে বার বার ভেঙ্গে আবার গড়ি । শূন্যতার অপরিমেয়তায়
ফিরে দেখি কোথাও কেউ আর নেই। তোমার আমার অন্তহীন
শূন্যতার এই যৌথখামারে জেগে থাকে শুধুই শাদা নাসপাতিফুল
আর বাতাসে রটে পড়ে কিছু কসমিক টিডবিট ।
২২০৯১৩
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।