অনেকেই কমবেশি এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়েন। সবার সঙ্গে বসে কথা বলছেন, হঠাৎ পেটে নিম্নমুখী চাপ, অর্থাৎ গ্যাস। একটু বেশি বয়সে এ সমস্যা বেশি হয়। পেটে গ্যাসের আক্রমণ কেন হয়, সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকলে আপনি সহজেই অপ্রীতিকর অবস্থা এড়াতে পারেন। আঁশযুক্ত খাবার ও শাকসবজি বেশি খেলে পাকস্থলী তার সবটা সহজে পরিপাক করতে পারে না।
কিছু খাবার অপরিপাক অবস্থায় চলে যায় ক্ষুদ্রান্ত্রে। সেখানে কিছু ব্যাকটেরিয়া ওসব খাবার খায়। এদের আয়ু খুব কম। মৃত ব্যাকটেরিয়াগুলো থেকে গ্যাস তৈরি হয়। অস্বস্তির কারণ এটাই।
তাই সকাল ও দুপুরে শাকসবজি-ফলমূল পরিমিত খাওয়া ভালো। দিনে খেলে সমস্যা নেই, কারণ হাঁটা-চলাফেরায় থাকলে খাদ্য সহজে পরিপাক হয়। বিকেল ও রাতে ওসব খাবার খুব কম খান। ঘন ডালও সহজে পরিপাক হয় না। ফল বা ফ্রুকটোজও দুর্ভোগের কারণ হতে পারে।
পরিমিত আহার গ্যাসের প্রকোপ কমায়। কারও গ্যাসের সমস্যা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। পেটে গ্যাসের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা ক্যানসারের লক্ষণও হতে পারে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।