সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এ নিষেধাজ্ঞার ফলে সরকারি কর্মচারীরা জিমেইল, ইয়াহু ইত্যাদি ইমেইল সেবা ব্যবহার করতে পারবেন না।
ভারত নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনাটি যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সির (এনএসএ) গুপ্তচরবৃত্তির কারণেই কার্যকর করছে। ভারতের পত্রিকা দ্য হিন্দুতে এর আগে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এনএসএ ভারতের কম্পিউটার এবং টেলিফোন নেটওয়ার্ক থেকে ছয়শ’ ৩০ কোটি তথ্য সংগ্রহ করেছিল।
বিদেশি ইমেইলের পরিবর্তে ভারত সরকার নিজেদের ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টারের দেওয়া সেবা ব্যবহার করবে। এর আগে অগাস্টে ভারতের যোগাযোগ এবং আইটিমন্ত্রী কপিল সিবিল ইমেইলের বিষয়ে সীমাবদ্ধতা তৈরি করার বিষয়টি জানিয়ে বলেছিলেন, এটি নিরাপত্তার প্রয়োজনে অত্যাবশ্যক যা অন্যান্য দেশে রয়েছে।”
সম্প্রতি ইলেকট্রনিক্স এবং ইনফরমেশন টেকনোলজির সচিব জে সত্যনারায়ণ দিল্লির এক সম্মেলনে জানিয়েছেন, তাদের প্রচেষ্টা ডিসেম্বরের মাঝামাঝি অথবা শেষের দিকে কার্যকর হবে।
এছাড়া ভারত সেন্ট্রালাইজড মনিটরিং সিস্টেম তৈরি করছে। অন্যদিকে দেশটির লোকাল টেলিফোন অপারেটরদের এ নজরদারি প্রচেষ্টায় সাহায্য করার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।