আমি একজন ছাএ
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সপ্তম ও শেষ ওয়ানডেতে রোহিত শর্মার ব্যাট থেকে এসেছে ২০৯ রান। শচীন ও শেবাগের পর ওয়ানডেতে তৃতীয় দ্বিশতক করেছেন রোহিত শর্মা।
২০১১ সালের ডিসেম্বরে ইন্দোরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২১৯ রান করে রেকর্ডটা গড়েছিলেন শেবাগ। মাত্র ১১ রান করলেই ওয়ানডেতে শেবাগের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড ভাঙ্গতে পারতেন রোহিত।
ওয়ানডেতে প্রথম দ্বিশতক টেন্ডুলকারের।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ২০০ রানে অপরাজিত, এই অসাধারণ মাইলফলক গড়ে ছিলেন ইতিহাসের সফলতম ব্যাটসম্যান।
রোহিত একটি রেকর্ড ঠিকই গড়েছেন এ ম্যাচে। এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ১৬টি ছক্কা মেরেছেন তিনি। পূর্বের রেকর্ড ছিল অস্ট্রেলিয়ার শেন ওয়াটসনের অধিকারে। বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৫টি ছক্কা মেরেছিলেন ওয়াটসন ২০১১ সালের এপ্রিলে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে।
রোহিতের ১৬ ছক্কা ও ১২ চার সমৃদ্ধ ১৫৮ বলের অসাধারণ ইনিংসের সুবাদে ব্যাঙ্গালোরের চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেটে ৩৮৩ রানের বিশাল সংগ্রহ গড়েছে ভারত।
রোহিতের সঙ্গে শিখর ধাওয়ানের (৬০) ১৯ ওভার স্থায়ী ১১২ রানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে যাওয়ার পর দারুণ ছন্দে থাকা বিরাট কোহলির দুর্ভাগ্যজনক রান আউট থমকে দেয় স্বাগতিকদের।
পরের দুই ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়না (২৮) ও যুবরাজ সিং (১২) বেশি দূর যেতে না পারায় ৩৪তম ওভারে ভারতের স্কোর দাঁড়ায় ২০৭/৪।
তবে রোহিতের সঙ্গে অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির মাত্র ৯৪ বলে ১৬৭ রানের জুটি বড় সংগ্রহ এনে দেয় ওয়ানডের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের।
৩৮ বলে ৭ চার ও দুই ছক্কায় ৬২ রান করেন ধোনি।
রোহিত ও ধোনির তাণ্ডবে শেষ ১০ ওভারে ১৫১ ও শেষ ৫ ওভারে ১০০ রান পেয়েছে ভারত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।