মাটি ও মানুষের বন্দনায়...
আমরা দেখেছি বাংলাদেশ ক্রিকেট ICL নামক মরণ কামড় থেকে বেরিয়ে এসে যখন নিজেদেরকে বিশ্ব ক্রিকেটে মেলে ধরছে তখন শেবাগের উদ্ধত আচরণ রীতিমত সাধরণ শিষ্টাচার বহির্ভূত। বাংলাদেশের ক্রিকেট প্রেমীরা মাঠের শেবাগকে ভালবাসে, শ্রদ্ধা করে কিন্তু মাঠের বাইরের শেবাগকে তার অসংযত বাক্য সমেত প্রত্যাখ্যান করেছে। আমাদের ক্রিকেটাররাও তার কথার সমুচিত জবাব না হলেও এ বার্তা দিতে সমর্থ হয়েছে য়ে, তার বক্তব্য কেবল অসংযতই নয় বরং আত্মম্ভরিতা।
ঠিক এসময়ে যখন বাংলাদেশের ক্রিকেট ছেলেরা প্রশংসিত হচ্ছে তখন সবাই কে অবাক করে দিয়ে এ কি বললেন এবং করলেন বোর্ড সভাপতি জনাব কামাল।
আমরা দেখলাম কোচ মি. সিডন্স পূর্বের দিনের এক সাক্ষাতকারে তার ছেলেদের দায়িত্বশিলতার ভূয়সী প্রশংসা করলেন।
বললেন, নিয়মিত প্রাকটিস সময়ের বইরেও তারা সময় দিচ্ছে। অথচ তার একি প্রতিদান দিলেন জনাব কামাল।
ছেলেরা মাঠে খেলে তারা চায় নিজের সর্বোচ্চটা উজাড় করে দিতে দেশের জন্য। যদিও অধিকাংশ সময়ে প্রত্যাশা থাকে সামর্থের বেশী। তবে তাদের ধরাবাহিক উন্নতি অনস্বীকার্য।
অপর দিকে আমাদের সাকিব তো বিশ্বজয়ী।
এমতাবস্থায় জনাব কামাল এসব বলে ও করে কি বোঝাতে চাইলেন। তিনি এসব বিষয়ে অজ্ঞাত নাকি কল্পলোকের বাসিন্দা। যাই হোক তার কথায় কিন্তু শেবাগের বক্তব্যের একটা ভিত রচিত হয়। যেটা কেবল অনাকাংখিতই নয় আত্মঘাতী।
উপরন্তু তার এ নির্বুদ্ধিতার জন্য ক্ষমা চাইতে হল খোদ অধিনায়ককে, যারপরনাই বিস্ময়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।