কমলগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারের বিচক্ষণতায় বেঁচে গেল ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্দহত্যা থেকে মাসহ ৩ শিশু সন্তান। উপজেলার কাঁঠালতলী গ্রামের জমির আলী বিদেশ থেকে আসার পর স্ত্রীর সঙ্গে টাকা-পয়সার হিসাব নিয়ে মনোমালিন্য দেখা দেয়। এর জের ধরে স্ত্রী ৩ সন্তান নিয়ে গতকাল দুপুরে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এঙ্প্রেস ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্দহত্যার জন্য শমসেরনগর স্টেশনের অদূরে অপেক্ষা করছিল। খবর পেয়ে স্টেশন মাস্টার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম মিয়াকে মোবাইল ফোনে অবহিত করলে তিনি দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। এরপর তার স্বামীকে খবর দিয়ে এনে তাদের অভিযোগ শুনে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সোলেমান মিয়া ও আলীনগর ইউপি চেয়ারম্যানকে নিয়ে মীমাংসায় বসেন। এতে মীমাংসা না হওয়ায় স্ত্রীকে পিতার জিম্মায় দিয়ে আজ উভয় ইউপি চেয়ারম্যানকে বিষয়টি মীমাংসার নির্দেশ দেন। ইউপি চেয়ারম্যান সোলেমান আলী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, স্বামী ২য় বিয়ের খবর শুনে স্ত্রী সন্তান নিয়ে এ ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করে। উভয় পক্ষের অভিভাবককে নিয়ে আজ সমাধানের চেষ্টা করব।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।