কোন কাইজ্জ্যার মধ্যে নাই , আম্লীগ, বিমম্পী বুঝিনা, রাজাকার দূরে যা, শিবির তোরা দূরে থাক । দেশে সুশাসন চাই । তবে দেশের বিচারপতি গন হতে হবে পাকি বিচার পতিদের মত ।
সাধারণ কিছু বিষয় না জানার কারণে আমরা অনেক সময় কাছের মানুষদের হারিয়ে বসি। আমরা কখন বুঝতে পারবো কোন ব্যক্তি ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন? স্ট্রোকের বিশেষ কিছু লক্ষণ রয়েছে, যেগুলো জানা থাকলে আমরা হয়তো পদক্ষেপটা একটু দ্রুত নিতে পারি।
মাইল্ড বা মৃদু স্ট্রোকের পর অনেক সময় বড় ধরনের স্ট্রোক হয়। তবে, মৃদু না হয়ে বড় ধরনের স্ট্রোক হলে, সেক্ষেত্রে ঝুঁকিটা অনেকাংশে বেড়ে যায়। শুধুমাত্র না জানার কারণে আমরা সময়মতো পদক্ষেপ নিই না। শেষ পর্যন্ত চিকিৎসকের কাছে শুনতে হয়, আর কয়েকটা মিনিট আগে এলেও রোগীকে বাঁচানো যেতো। কেন আমরা সেই কয়েকটা মিনিট বেশি নেবো? মনে রাখবেন, ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন, ধূমপান, স্থূলতা, উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরোল, হার্টের সমস্যা ইত্যাদি স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটা বাড়িয়ে দিতে পারে।
আসুন, জেনে নেয়া যাক কোন লক্ষণসমূহ দেখলে আমরা বুঝবো এক মুহূর্ত দেরি না করে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে:
মুখ একদিকে ঝুঁকে যাওয়া: স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সময় অনেক ক্ষেত্রে রোগীর মুখ নিচের দিকে সম্পূর্ণ বা কিছুটা ঝুঁকে পড়ে। অনেক সময় মুখের একপাশে অসাড়তা অনুভূত হতে পারে। এ ধরনের কিছু ঘটলে, আপনি তাকে হাসতে বলুন। তিনি যদি হাসতে না পারেন, কালবিলম্ব না করে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করুন।
হাতে দুর্বলতাবোধ: স্ট্রোকের রোগীদের এক বা দুই হাতেই অসাড়তা বা দুর্বলতা বোধ হতে পারে।
আপনি তার হাতটি তুলতে বলুন। যদি তার হাত সোজা নিচের দিকে পড়ে যায়, তবে দেরি না করে দ্রুত কাছের কোন হাসপাতালে নিয়ে যান।
কথা বলায় সমস্যা: স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সময় রোগীর কথাবার্তা অস্পষ্ট ও অস্ফুট হয়ে যায়। যদি আপনার সন্দেহ হয় যে হঠাৎ তিনি জড়িয়ে জড়িয়ে কথা বলছেন, সেক্ষেত্রে তাকে সাধারণ যে কোন প্রশ্ন করুন। তিনি হয়তো স্পষ্ট উচ্চারণে ও সঠিকভাবে কোন উত্তর দিতে পারবেন না।
তিনি স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন কিনা, তা যাচাই করতে কয়েকবার তাকে এভাবে একই ধরনের প্রশ্ন করুন।
ভারসাম্য রাখতে না পারা: স্ট্রোকের রোগীরা সাধারণত নিজেদের শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে হিমশিম খান। চলাফেরায় সমস্যা হতে পারে।
দপদপ করে মাথাব্যথা: কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ এ ধরনের মাথাব্যথা হতে পারে। মাথাব্যথার সঙ্গে দপদপ করার অনুভূতি অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের নির্দেশক হতে পারে।
এভাবে যে স্ট্রোক হয়, তাকে হেমোরেজিক স্ট্রোক বলা হয়।
অন্যান্য উপসর্গ:
-ক্ষণস্থায়ী স্মৃতিশক্তি হ্রাস।
-মাথাঘোরা ও ভারসাম্যহীনতার অনুভূতি।
-হঠাৎ হঠাৎ চোখে অন্ধকার দেখা বা হঠাৎ করেই দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা হওয়া।
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।