বেনাপোল শুল্ক ভবনের সহকারী কমিশনার সাধন কুমার কুণ্ডু জানান, আগামী শুক্র ও শনিবার দুই দিনই বন্দরে কাজ চলবে।
বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) তোফাজ্জেল হোসেন বলেন, সম্প্রতি তিন দফায় ১০ দিনের হরতালের কারণে বন্দরে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ভারত থেকে পণ্য আসলেও তা বন্দরে আটকে আছে।
এই পণ্যজট কমাতেই ছুটির দিনে বন্দরের কার্যক্রম সচল রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
পণ্যজট কমাতে শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তারা বাড়তি সময় কাজ করছেন বলে জানান শুল্ক ভবনের যুগ্ম কমিশনার ফাইজুর রহমান।
বেনাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি নুরুজ্জামান বলেন, ঘনঘন হরতালে পণ্য সরবরাহ কয়েকদিন বন্ধ থাকায় বন্দরে যে পণ্যজট সৃষ্টি হয়েছে তা কমিয়ে আনতেই এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
“বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর ও কাস্টমসের সাথে কথা বলে আমরা ছুটির দিনেও বন্দর সচল রাখার ব্যবস্থা করেছি। ”
হরতালের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি চালু থাকলেও বন্দরের গুদাম থেকে পণ্য না সরায় আমদানি পণ্য খালাস করা সম্ভব হয়নি। এ কারণে পণ্যবাহী কয়েকশ’ ট্রাক বন্দর এলাকায় আটকা পড়ে।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের টানা ৮৪ ঘণ্টার হরতাল শেষে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বন্দরে পুরোদমে কাজ শুরু হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।