এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদপত্র ইন্ডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, এ ললিপপে চারটি স্বাদ পাওয়া যাবে। ভবিষ্যতে এটি ডায়াবেটিস ও ক্যান্সারআক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
ললিপপটি উদ্ভাবন করেছেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিংগাপুরের গবেষকরা। এ গবেষণায় নেতৃত্ব দেন নিমেশা রানাসিংহে। গবেষণায় কৃত্রিমভাবে ললিপপের চারটি স্বাদ আনতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।
টক, মিষ্টি, তেতো ও লবণাক্ত-- এ চারটি প্রধান স্বাদ হিসেবে থাকবে।
ইলেকট্রিক ডিভাইসটি মুখে নিলে মনে হবে আপনি কোনো খাবার চেখে দেখছেন। বিভিন্ন স্বাদও অনুভব করবেন মুখে। স্বাদের অনুভূতি মস্তিষ্ককে বোকা বানিয়ে দেবে। কিছু না খেয়েও মনে হবে আপনি ললিপপ খাচ্ছেন।
বৈদ্যুতিক তরঙ্গে খাবারের স্বাদ অনুভূত হবে।
নিউ সায়েন্টিস্ট ম্যাগাজিনকে রানাসিংহে জানান, খাবারের স্বাদ অনুভবে উপযোগী ডিভাইস উদ্ভাবনে আমরা সফল হয়েছি। এটি বৈদ্যুতিক তরঙ্গের মাধ্যমে জিহ্বায় বিভিন্ন স্বাদ অনুভব করায়।
রানাসিংহে নতুন ডিভাইসটি তার অনলাইন পোর্টফোলিওতে জমা রাখেন। তিনি জানান, আমরা মানুষের জিহ্বা ও বৈদ্যুতিক উদ্দীপনাকে কাজে লাগিয়ে এটি তৈরি করেছি।
এখন আমরা বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের জিহ্বার পার্থক্য অনুসারে ডিভাইসটি উন্নয়নে কাজ করছি।
এ মুহূর্তে ডিভাইসটি বিনোদনের জন্য নয়, বরং চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করার কথা ভাবছেন বিজ্ঞানীরা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।