সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিশেষ ‘সুবিধা’ দিয়ে সংশোধিত দুদক আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা কেন বাতিল ও সংবিধান বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাই কোর্ট। একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ বি এম আলতাফ হোসেনের বেঞ্চ সোমবার এই রুল জারি করে।
স্পিকার, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ের সচিব এবং আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের সচিবকে চার সপ্তাহের মধ্যে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গত ১১ নভেম্বর ‘দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) বিল-২০১৩’ সংসদে পাস হয়। এর ৩২ (ক) ধারায় বলা হয়, সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী, জজ ও ম্যাজিস্ট্রেটদের বিরুদ্ধে সরকারের অনুমোদন ছাড়া দুর্নীতির মামলা দায়ের করা যাবে না।
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান এম বদিউজ্জামান আইন সংশোধনের সমালোচনা করেছেন। টিআইবিসহ বিভিন্ন নাগরকি সংগঠনও এই ধারার কঠোর সমালোচনা করেছে। তারা বলছেন, এর মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের মধ্যে দুর্নীতির প্রবণতা বাড়বে।পথ
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।