সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী থাগসুবানের এ আহ্বান সম্প্রচার করা হয় থাইল্যান্ডের প্রায় সব টিভি চ্যানেলে।
প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার পদত্যাগের দাবিতে গণআন্দোলন রোববার অষ্টম দিনে গড়িয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী জলকামান এবং টিয়ারগ্যাস ছুড়ে ৩০ হাজার সরকার বিরোধী বিক্ষোভকারীকে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা চালায়।
সরকারের বিরুদ্ধে এ আন্দোলনকে“জনগণের ক্যু” আখ্যা দিয়ে রোববারকে ‘ভি-দিবস’ ঘোষণা করেছে বিক্ষোভকারীরা।
ইংলাক তার ভাই থাকসিন সিনাওয়াত্রার কথায় দেশ পরিচালনা করছেন অভিযোগে বিক্ষোভকারীরা তার পদত্যাগ দাবি করছে।
বিক্ষোভকারীরা সরকারি ভবনসহ টেলিভিশন স্টেশন এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টারসহ আটটি স্থানে জড়ো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বেশির ভাগ স্থানই নিরাপত্তা বাহিনীর কড়া পাহারায় আছে।
নেতা থাগসুবানের বার্তা সম্প্রচারের বিষয়টি নিশ্চিত করতে বিক্ষোভকারীরা টিভি স্টেশনে ঢোকে। থাকসুবান বলেছেন, বিক্ষোভকারীরা বহু সরকারি ভবন দখল করেছে।
তবে জাতীয় নিরাপত্তা প্রধান পারাদোর্ন পাট্টানাথাবুতোর কোনো স্থানই বিক্ষোভকারীদের দখলে নেই বলে দাবি করেছেন।
ওদিকে, প্রধানমন্ত্রী ইংলাক বিক্ষোভকারীদের তান্ডবের মুখে পালিয়ে কোথায় গেছেন তা জানা যায়নি। তিনি দেশ ছেড়ে চলে গেছেন বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। তবে কর্মকর্তারা এমন জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।