হাসি খুশি এক দুখী ছেলে টাকা!!! শব্দটার মাজে কেমন যেন একটা অহংকার। লুকিয়ে আছে অনেক শক্তি। একটা সময় ছিল, যখন মানুষ পড়া শুনা করত শুধু মাএ নিজের ব্যক্তিত্ব বাড়ানোর জন্য। আর আজ তা হয়ে গেলো টাকা রুজির একটা উপায়! এখানে কারো দুশ নাই, সময়ের সাথে সাথে যেমন সব কিছুরই একটা পরিবর্তন হয় তেমনি সেখানে ও পরিবর্তন হয়েছে। পরিবর্তন হয়েছে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির।
আজ আমরা যারা পড়াশুনায় আছি, তাদের সবার মাথায়ই একটা চিন্তা, কবে একটা চাকরি পাব? তার সেলরিই বা কত হবে?
বাচতে হলে যেমন টাকা দরকার। তেমনি কাওকে বাচাতে হলেও টাকার দরকার। ছেলে-মেয়ে মানুষ করতে চাও? সেখানেও টাকা দরকার। কি না হয় এই টাকা দিয়ে? আগে একটা কথা ছিল তা হল টাকা থাকলে নাকি বাগের চোখ পাওয়া যায়। আজ আমরা বলতে পারি যে, টাকা থাকলে চাঁদের দাশে জমি রাখা যায়
নিজের মান সম্মান রাক্ষা করতেও টাকা দরকার হয়।
আজ আমি অনার্স ফর্থ ইয়ারের ছাএ। অনেক কষ্টে পড়াশুনা করছি। আজ একজনের কাছ তেকে তো কাল আবার আরেকজনের কাছ থেকে ধার করে চলছি। কেউবা এই বস্তুর (টাকা) জন্য অপমান করছে আর কেউবা করছে করুনা। আমরা গরিব বলেকি আমাদের মানুষের করুনা নিয়ে চলতে হবে? কাকে করব এই প্রশ্ন? কে দিবে উত্তর? মাজে মাজে এত কষ্ট হয়, ইচ্ছে করে অন্ধকারে হারিয়ে যাই।
কিন্তু যখন গরিব মা আর অসহায় বাবার কথা মনে পড়ে, তখন আর তা পারি না। গরিব হয়ে জন্ম হয়েছে বলে কি পাপ করেছি??? কই এত করে গড কে ডাকি, সেত সাড়া দেয় না। এত কষ্টে আছি সেত আমায় ঊদ্ধার করছে না। সন্দেহ যাগে মনে, সথ্যি কি গড আছে??
তাই মন স্তির করেছি যেদিন বাঁচার মতো বাঁচতে পারবো, সেইদিন বিয়ে নামক আগুনে পা দিব। কারন আমি কেন, কোন মানুষই চাইবেনা যে তার ছেলে বা মেয়ে কারো করুনা নিয়ে পড়ুক।
আজ একজনের কাছ থেকে অপমানীত হয়ে ছি, তাই এই লেখা। ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।