প্রোপাগান্ডাই গা না ভাসিয়ে সত্য জানার চেষ্টা করুন.... আমি ২৩ বছরে পড়ালেখা শেষ করে চাকরী করছি। বি.এস সি করেই চাকরী করছি। ৩.৫ বছর হয়ে গেল।
হ্যা, আমি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়তেই পাশ করছি। আমার টাকা লাগে নাই।
আমি একা না। অনেকে যথাযথ সময়ে পাশ করেছে। আমি মাসর্টাস করলে সর্বচ্চো ২৫ বছর লাগতো। অনেকের ভাষ্য অনুযায়ী ২৮/২৯ বছর লাগে পড়ালেখা শেষ করতে। এটা অযগ্যতা নামান্তর ছাড়া আর কিছু না।
বহুত সিট আছে সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে যেখানে সেশন জট নাই। আপনার যগ্যতা খাকলে তাড়াতাড়ি পড়ালেখা শেষ করবেন। ভাল চাকরী পাবেন।
এখন আপনারা যারা পারেন না কম বয়সে পড়ালেখা শেষ করতে তাদের দায়ভার সরকার কেন নিবে? এটুকু ও করতে পারবেন না আবার আপনের আবদার রাখবে সরকার???? এদের সরকারী চাকুরী না পাওয়াই ভাল। সরকার আরও আবুল হবে।
------------------------------------------------------------------------
২ জনের মন্তব্য সংযোজন করি...
দি সুফি বলেছেন: রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন শেষ করতে ২৮ থেকে ২৯ বছর সময় লেগে যায়। ”
ভাই মানতে পারলাম না। আমার এক বন্ধু ২৪ বছর বয়সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করেছে! দুই বন্ধু ২৪ বছরের ভিতর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স শেষ করে এখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে চাকরি করতেছে। আরো দুইজন ২৪ বছরের ভিতরেই অনার্স শেষ করে সরকারি চাকরিতে আছে।
আমার মামাতো বোনের জামাই ২৬ বছরের ভিতর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করে বিসিএস দিয়ে প্রফেসর হয়েছিলেন! পরে তাকে অনেক বড় অফার দিয়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে নিয়ে গেছে।
এই ঘটনা আরো প্রায় ৮-৯ বছর আগের!
আমার দুলাভাই ২৬ বছরের ভিতর জগন্নাথ কলেজ থেকে মাস্টার্স শেষ করেছে (জগন্নাথ কলেজ থাকাকালীন ঘটনা)।
এরকম হাজার হাজার উদাহরন পাবেন।
অন্য সবকিছু বাদ দিয়ে ঠিকমত পড়ালেখা করলে ২৬ বছরের ভিতর বসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাস করা এমন আহামরি কিছুনা। আর এখন সেশন জট আগের তুলনায় অনেক কম।
সবুজ মহান বলেছেন: ভোগাস সব যুক্তি !
বাংলাদেশের কোন জায়গায় ২৯ বছর বয়সে ছাত্রজীবন শেষ হয় আমারে বলেন তো ? প্রাইভেটের কথা বাদ দিলাম, বাংলাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই ২৪/২৫ এর মধ্যেই পড়ালেখা শেষ হয়ে যায় ।
আমি ঢাবিতে যে বিষয়ে পড়ি সেখানে ২২/২৩ বছর বয়সেই একজন স্টুডেন্ট গ্র্যাজুয়েট হিসেবে বের হয় ।
বিসিএস তো অনার্স পাস করেই দেয়া যায় , মাস্টার্সের তো দরকার নাই !
শুনেন এইসব খামোখা আন্দোলন করে , রাস্তাঘাট বন্ধ করে সাধারণ মানুষকে কষ্ট না দিয়ে বরং আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট থাকলে সেটা থেকে মুক্তির জন্য আন্দোলন করুন , নয়তো বা কোটা বাতিলের আন্দোলন করুন । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।