ইকোনোমিস্ট
১৫ শে মার্চ রাতে ঢাকা, চট্টগ্রাম শহর, ক্যান্টনমেন্ট, পুলিশ লাইন, ইপিআর ব্যারাক আক্রমণ করেছিল পাকি বাহিনী; সেই রাত থেকে প্রতিরোধ গড়ে উঠেছিল; ২৬ শে মার্চ থেকে বাংগালীরা দেশকে স্বাধীন করার জন্য 'মুক্তিবাহিনীতে' যোগ দিয়েছেন; শুরুর দিন গুলোতে বেংগল রেজিমেন্ট, ইপিআর, আনসার, পুলিশ এবং পরে সাধারণ মানুষ: কৃষক, দিন মুজুর, ছাত্র, শ্রমিক যোগ দিয়েছেন। সাধারণ মানুষ স্বল্প সময় ট্রেনিং নিয়ে ১১ সেক্টের যুদ্ধ করেছেন: ২২ হাজার প্রাণ দিয়েছেন; এঁরাই সেদিনের আলোকিত মানুষ, এঁরাই সেদিনের বুদ্ধিমান মানুষ; এঁরাই বুঝেছিলেন যে, যুদ্ধ লাগলে যুদ্ধ করতে হয়, যুদ্ধ করেই স্বাধীনতাকে আনতে হয়।
পাকি সৈন্যরা অস্ত্রহীন অসংখ্য সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে, পৃথিবীতে এটা বিরল ঘটনা; আসলে, পাকিরা মানুষও না, সৈনিকও না।
৯ মাসের যুদ্ধে আমাদের ২২ হাজার মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন; সংখ্যাটা এখানেই থেমে যেতো, যদি বিশ্বাসঘাতক জামাত ও ইসলামী ছাত্র সংঘ রাজাকার এ পরিণত না হতো।
যাঁরা স্বেচ্ছায় জাতির জন্য যুদ্ধ করেছিলেন , তাঁরাই বুদ্ধিমান, তাঁরাই মহান ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।