কোনো বাধাই আমাদের রুখতে পারবেনা
সাগর রুনি হত্যাকান্ডকে ধামাচাপা দেওয়ার অন্যতম কারিগর , হাসিনার উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান ও আরেক সন্ত্রাসী মায়ার নেতৃতে আওয়ামীলীগ প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের উপর হামলা করে। যা একটি স্বাধীন দেশের জন্য লজ্বাকর।
আওয়ামী জঙ্গীদের হামলা ঠেকাতে চেষ্টা করে বাংলাদেশের কিছু পুলিশ। কিন্তু হাসিনার সোনার ছেলেরা তাদেরকে আক্রমন করতে উদ্যত হয়।
যেহেতু এরা বাংলাদেশী পুলিশ তাই তাদেরকে মারলে ও মুরগি কবির , চুলটানা কামাল ও খুশি কবিরদের চেতনা খাড়া হবে না এটাই স্বাভাবিক।
গোপালগঞ্জি পুলিশ হলে ব্যাপারটা অন্য রকম হত।
আওয়ামী জঙ্গিরা প্রেসক্লাব শেষ করে হামলা করে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্টে। এবার ও কিন্তু স্বাধীনতা ভুলুন্ঠিত হয় নাই। গোপালগঞ্জি পুলিশের সহযোগিতায় সুপ্রিমকোর্ট এর প্রধান ফটক ভেঙ্গে আইনজীবিদের উপর হামলা করে আওয়ামী বন্যপশুর। হামলে পড়ে একজন বয়স্ক মহিলার উপর।
প্যান্টের চেইন খুলে নুনু দেখিয়ে চেতনার বাস্তবায়ন করে আওয়ামী জংলীরা।
আসুন দেখি আজকে কিভাবে সুপ্রিমকোর্টে তান্ডব ও নাশকতা চালিয়ে আওয়ামী শাহবাগীরা দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্বের চেতনা বাস্তবায়ন করেছে।
উপরের ছবিতে কিন্তু কোনো নারী অবমাননা হয়নি ? আরে উনি নারী হবেন কিভাবে ? উনি তো শাহবাগে যান না। তাই নারী নেত্রীদের চেতনার দন্ড এখন আর দাড়াবেনা। উনারা শাহবাগী ললিপপ মুখে দিয়ে চেতনা বাস্তবায়ন করতেছেন।
এখনো আসল ছবিই দেখেননি। সোনার ছেলে যদি সোনা বের না করে তাহলে তো চেতনা নিজের কাছেই নিজে কলঙ্কিত হবে। তাই সোনার ছেলে প্যান্টের জিপার খুলে নুনু দেখিয়ে চেতনাকে অলংকিত করেছে।
কি সুন্দর। একেই বলেই চেতনার বাস্তবায়ন।
আগের বার হাইকোর্টের বিরুদ্বে লাঠি মিছিল করে , তারপর সুপ্রিমকোর্ট এর দরজা ভেঙ্গে , এবার একবারে চেতনার দন্ড দেখিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের শিখাচ্ছেন , স্পেশালী তরুণ প্রজন্ম দেখছে কিভাবে ৭২-৭৫ বাংলাদেশ শোষিত হয়েছিলো ? কেনইবা স্বাধীনতার পর সবচেয়ে জনপ্রিয়ে একজন প্রেসিডেন্ট এতটা জনপ্রিয়তা হারিয়েছিলেন। হাসিনার জাহেলি যুগের বর্বরতা দেখলে আমরা কিছুটা অনুমান করতে পারি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।