এ শতাব্দীর বাতিলকে প্রথমত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। ১। প্রকাশ্য বাতিল ও ২। মুখোসপরা বাতিল। আজ আমি বাতিলের ২য় প্রকার নিয়ে আলোচনা করব।
মুখোসপরা বাতিল আবার দুই ভাগে বিভক্তঃ একঃ যারা ধর্মের ছদ্মাবরণে নিজেদের বীভৎসতাকে লুকিয়েছে। সুন্দর বুলি ও মুখরোচক শ্লোগানে তাদের কথিত শান্তি ও মুক্তির পথে মানুষকে করে যাচ্ছে নিরন্তর আহ্বান। অথচ তারা ইসলামের গন্ডীর বাহিরে চলে গেছে। ভূল আক্বিদা-বিশ্বাস ও পুরোপুরি বাতিল চিন্তাধারার ফলে তারা বেদ্বীন-মুরতাদে পরিণত হয়ে গেছে। কিন্তু তারা নিজেদের মুসলমান প্রকাশ করায় এবং মুসলিম পরিভাষা ব্যাবহার ও ইসলামী লেবাস ধারণ করায় সাধারণ লোকেরা তাদের সত্যিকার মুসলমান মনে করে বিভ্রান্ত হয়ে থাকে।
তাদের মধ্যে কাদিয়ানী ও শিয়া ইসনা আশারিয়া অন্যতম। মুখোসপরা বাতিলের ২য় প্রকার নিয়ে পরবর্তী কোন পোষ্টে আলোচনা করব ইনশা আল্লাহ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।