ন্যায় অন্যায় বুঝিনে, জানি শুধু তোমারে!!
আধখোলা শাড়িতে হাঁটু জলে কারে খোঁজ আকাশ পানে?
যদি নক্ষত্রই ভালোবাসো তবে পদ্ম ছোঁয়ার ছলে কেন ভিজিয়ে দিলে?
নগ্ন পায়ে আলতা মেখে কেন যে সখী আসো ক্ষণে ক্ষণে দিঘীর ঘাঁটে!
প্রজাপতির সাথে কি দ্বন্দ্ তোমার,উপায়হীন ছুটে যাও ধানের ক্ষেতে?
এপারে একলা মনে অভাগা বেসুরে বাঁশিওয়ালা জ্বালায় জ্বলে মরে।
দেখেও না দেখার ভাণ করে কেন ঢিল ছোড় তুমির অভাবগ্রস্থ হৃদয় পানে!
খোঁপার ঐ নেতিয়ে পড়া কচুরিপানার ফুল হবো গো,সামান্য ভালোবাসা দেবে?
যদি ভালোবাসো তবে প্রতিজ্ঞা রইলো হিমালয় পর্বতটাই গেঁথে দেবো ঐ খোপাতে।
কুয়াশা ভোরে দিঘীর ঘাঁটে কি সুখ পাও সময় ব্যয়ে মাছরাঙা তাড়িয়ে?
এ পাশে যে কদম গাছে চেয়ে থাকি,কোনভাবেই কি পাওনা দেখিতে?
ঠোঁট বাঁকিয়ে কি বল সখী?”ঘড় নেই!নাকি,পাগল,গাছে গাছে থাকে।”
প্রতিক্ষনে ভাবি সামনে দাঁড়াবো,মন তখন নিজেকে ভীতু প্রজাপতি ভাবে।
সমালোচনার মাথা খেয়ে পিছু পিছু হেঁটেছি দীঘল চুলের গন্ধ নেয়ার আশে।
কলমি ফুলে সাজিয়েছি তোমার চলার পথ,পিছু ফিরলে না তো প্রেমময় চাহনিতে!
যদি হই মুখোমুখি কোন কালে,আড়কোলে নেমে যাবো দিঘীর জলে,
পদ্ম পাতার ফাঁকে হৃদয় নেবো,মিলন হবে দেবী তোমাতে আমাতে।।
ছবিঃফাহিম মুরশেদ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।