সংবিধানকে নিজ দলের স্বার্থে যথেচ্ছ ব্যবহার করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেই স্বৈরাচারী মনোভাব নিয়ে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করছে। হরন করেছে কথা বলার অধিকার এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা। সংবিধান রক্ষার নামে সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দাঁড় করিয়েছে জনগণের মুখোমুখী। সংবিধান রক্ষার নামে একে একে অসংবিধানিক পন্থা অবলম্বন করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগের ঘৃন্যতম কার্যক্রমকে সবাই 'না' বলুন।
রুখে দাঁড়ান এ ফ্যাসিষ্ট সরকারের বিরুদ্ধে। দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে আসুন সবাই মিলে দেশ ও জনগণকে স্বৈরাচারের হাত হতে রক্ষা করুন। সৃষ্টির পর হতেই আওয়ামী লীগ লাঠির রাজনীতি শুরু করেছে। সব সময়ই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কিংবা ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এ দলটি বারবার লাঠি লগি বৈঠা নিয়ে রাজনীতির মাঠে নেমেছে। মারামারি ছাড়া লাঠিয়াল সর্বস্ব এ দলটি আর রাজনীতির আর কোন ভাষা জানে না।
এবার প্রতিরোধ করার সময় এসেছে। অবৈধ উপায়ে ক্ষমতা দখলকারী লাঠিয়াল-নির্ভর এ দলটির মাত্র দশ শতাংশ লাঠিয়ালের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমরা নব্বই শতাংশ মানুষ আজ প্রস্তুত। আসুন এদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আর একবার আমাদের সার্বিক স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনি। আমাদের জয় হবেই হবে। ইনশাল্লাহ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।