মঙ্গলবার সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তৃণমূলে ক্ষমতায়নের জন্য এ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এজন্যই আমরা নির্বাচনে অংশ নেব বলে ঠিক করেছি। ”
এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরতে বুধবার সকালে পুরানা পল্টনে সিপিবি কার্যালয়ে বামপন্থী দল দুটির নেতারা সংবাদ সম্মেলনে হাজির হবেন বলে জানান তিনি।
সেলিম বলেন, “জাতীয় নির্বাচনে যেহেতু সকল দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়নি তাই আমরা অংশ নিইনি। এখানে যদি বিএনপিও আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে একক নির্বাচন করতো তাহলেও আমরা নির্বাচনে আসতাম না।
“আমরা সব সময় বলে আসছি নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণে হতে হবে। কিন্তু স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেহেতু কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ নেই তাই আমরা মনে করি, এটি জাতীয় নির্বাচনের সাথে পার্থক্য বহন করে। ”
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবার ছয় ধাপে উপজেলা নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে প্রথম দফায় ১৯ ফেব্রুয়ারি ১০২টি উপজেলায় এবং আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি ১১৭টি উপজেলায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে।
দেড় যুগ পর ২০০৯ সালে তৃতীয়বারের মতো উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হয়।
এর আগে ১৯৮৫ সালে প্রথম ও ১৯৯০ সালে দ্বিতীয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।