নাজমুল ইসলাম মকবুল
উপজেলা ব্যবস্থা অকার্যকর
কাদের গনি চৌধুরী
সরকারের একগুঁয়েমি, আমলাতন্ত্রের ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরতা ও সংশ্লিষ্ট আইন উপেক্ষার ফলে স্থানীয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ স্তর উপজেলা ব্যবস্থা অকার্যকর হয়ে পড়েছে। আড়াই বছর আগে নির্বাচিত হয়েও উপজেলা চেয়ারম্যানরা এখনও ক্ষমতা বুঝে পাননি। এমনকি অনেক চেয়ারম্যানকে অফিস পর্যন্ত দেয়া হয়নি। কেউ কেউ বাসায় অফিস করছেন। সরকারের বিভিন্ন মহলে ধরনা দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না।
উপরন্তু স্থানীয় সংসদ সদস্যদের খবরদারি আর ইউএনওদের অসহযোগিতার কারণে উপজেলা চেয়ারম্যানদের তেমন কোনো কাজ নেই। ত্রিমুখী দ্বন্দ্বে ত্রিশঙ্কু অবস্থায় পড়েছে উপজেলা ব্যবস্থা।
আড়াই বছরেও দায়িত্ব বুঝে না পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। কোনো উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ভূমিকা রাখতে পারছেন না তারা। সালিশ-দেনদরবার করা, অফিসে বসে নানা প্রয়োজনে আসা লোকজনকে সাক্ষাত্ দেয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ তাদের দায়দায়িত্ব।
টিআর ও কাবিখার চাল বিলিবণ্টনসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ করছেন এমপি কিংবা তার দলীয় লোকজন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একই সঙ্গে উপজেলা পরিষদের সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন। ফলে কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশেই পরিচালিত হচ্ছে স্থানীয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এই স্তরটি।
জানা যায়, গত বছর ১৭ জুন স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রকাশ করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত ১০টি মন্ত্রণালয় ও ১৩ বিভাগের স্থানীয় কাজকর্ম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের হাতে ন্যস্ত করা হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় কমিটির সিদ্ধান্তে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
ইউএনওর কাজ সম্পর্কে ওই প্রজ্ঞাপনের ১ ধারায় বলা হয়েছে, তিনি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে তার নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগে সহায়তা ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন। পরিষদের অর্থব্যয় ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের সব বিষয় অনুমোদনের জন্য চেয়ারম্যানের কাছে নথি উপস্থাপন করবেন। তিনি পরিষদকে সাচিবিক সহায়তা দেবেন।
১০টি মন্ত্রণালয় ও ১৩ বিভাগের স্থানীয় দফতর প্রধানের কাজ সম্পর্কে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তিনি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে ও ইউএনওর সমন্বয়ে কাজ করবেন। তিনি সব নথি অনুমোদনের জন্য নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে উপস্থাপন করবেন।
এক বছর আগে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে এ প্রজ্ঞাপন গেজেট আকারে প্রকাশ করা হলেও তা কোথাও কার্যকর হয়নি। ইতোমধ্যে সরকারের সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে স্থানীয় সরকার ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে দুই দফা তাগিদ দেয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত মন্ত্রণালয়গুলো আগের সিদ্ধান্ত বহাল রেখেছে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্র জানায়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশ অনুযায়ী উপজেলা চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা কমিটির সভাপতি হলেও বদলি, আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণ ইউএনওর হাতে। উপজেলা শিক্ষা কমিটিতে সদস্য মনোনয়ন দেয়ার ক্ষমতাও ইউএনওর হাতে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আদেশে ছুটি, বেতন-ভাতা উত্তোলনের দায়িত্ব ইউএনওর হাতে। ইউএনও দায়িত্ব পালন না করলেও তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না পরিষদ। পৌরসভার মেয়র হাটবাজার ব্যবস্থাপনা
কমিটির সভাপতি। কিন্তু উপজেলার ক্ষেত্রে এ দায়িত্ব ইউএনওর হাতে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রকল্পের কার্যাদেশ, সরবরাহ আদেশ (ডিও) প্রদান, টেন্ডার, আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা, গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প ইত্যাদির প্রধান হচ্ছেন ইউএনও।
টিআর-কাবিখা প্রকল্পের অনুমোদনের ক্ষমতাও তার হাতে। পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের উপজেলা কমিটির সভাপতি চেয়ারম্যান। কিন্তু আর্থিক নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা ইউএনওর হাতে। যদিও এ বিভাগের কার্যক্রম এখনও উপজেলা পরিষদে হস্তান্তর করা হয়নি।
এছাড়া কৃষি, সমাজকল্যাণ, মহিলা ও শিশু, যুব ও ক্রীড়া, মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় তত্ত্বাবধান ও কর্তৃত্ব ইউএনওর হাতে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন উপজেলা স্বাস্থ্য কমিটির সভাপতি সংসদ সদস্য। কিন্তু উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সিভিল সার্জনের তত্ত্বাবধানে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন কাবিখা কমিটির সভাপতি চেয়ারম্যান। কিন্তু প্রকল্প বাছাইয়ের অনুমোদন ইউএনওর হাতে।
এদিকে উপজেলা পরিষদকে কার্যকর ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানদের সুপারিশ উপেক্ষিত রেখেই সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বেশ কয়েকটি সংশোধনী প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে।
স্থায়ী কমিটির সুপারিশ বিলে সন্নিবেশিত করে সংসদের চলতি অধিবেশনেই পাস করার সম্ভাবনা রয়েছে।
স্থায়ী কমিটির সংশোধনী প্রস্তাবে বলা হয়, নির্বাচিত কোনো উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান বা মহিলা সদস্যসহ যে কোনো সদস্য চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অসত্য হলফনামা দিলে সরকার তাকে অপসারণ করতে পারবে। সম্পত্তি আত্মসাত্, বিশ্বাস ভঙ্গ, চুরি, দস্যুতা, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের ঘটনায় অপরাধী প্রমাণিত হলে, পরিষদ বা রাষ্ট্রের হানিকর কোনো কাজে জড়িত থাকলে, পরিষদের অর্থ বা সম্পত্তির ক্ষতি করলে সরকার একই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে। উপজেলা পরিষদ আইন ১৯৯৮-এ এই সংশোধনী প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়েছে। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানরা তাদের অপসারণের এই বিধান রহিত করার দাবি করলেও সংসদীয় স্থায়ী কমিটি তা করেনি।
তবে সংশোধনীতে অপসারণের আগে অভিযোগের তদন্ত ও অভিযুক্তকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এসব প্রক্রিয়া শেষে সরকার আদেশ দেয়ার পর তাত্ক্ষণিকভাবে তারা অপসারিত হবেন। অপসারণের আদেশের তারিখ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করার বিধানও রাখা হয়েছে। অপসারিত কোনো ব্যক্তি পরিষদের কোনো পদে অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য নির্বাচনের অযোগ্য হবেন।
স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলা পরিষদ আইন, ১৯৯৮-এর সংশোধনী প্রস্তাবগুলো সংসদীয় স্থায়ী কমিটি চূড়ান্ত করার পর এখন সংসদে পেশ করার অপেক্ষায়।
পরিষদকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে তাদের অপসারণ, অনাস্থা প্রস্তাব, পরিষদের ওপর সংসদ সদস্যের কর্তৃত্ব, এমপি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে চেয়ারম্যানের দ্বন্দ্ব, কর্তৃত্বের সংঘাত বন্ধে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানরা বেশকিছু প্রস্তাব রেখেছিলেন। লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এবং সংসদীয় স্থায়ী কমিটিও এসবের বেশিরভাগই বিবেচনায় নেয়নি। ফলে উপজেলা পরিষদে এমপির কর্তৃত্ব থেকেই যাচ্ছে। স্থায়ী কমিটি বিভাগীয় কমিশনারের পরিবর্তে সরকারের কাছে অনাস্থা প্রস্তাব দাখিল করা এবং পরিষদের কোরামের মোট সদস্য দুই-তৃতীয়াংশ করার প্রস্তাব নিয়েছে। আগে এ সংখ্যা চার-পঞ্চমাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছিল।
সংশোধনী প্রস্তাব অনুযায়ী কোনো চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান বা মহিলা সদস্য বা অন্য কোনো সদস্যের দায়িত্বভার গ্রহণের ছয় মাসের মধ্যে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা যাবে না। অনাস্থা প্রস্তাবটি প্রয়োজনীয় সংখ্যক ভোটে গৃহীত না হলে বা কোরামের অভাবে সভা না হলে ছয় মাস অতিক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত অনুরূপ কোনো অনাস্থা প্রস্তাব আনা যাবে না। অসদাচরণের অভিযোগে অপসারণ কার্যক্রম শুরু হলে সরকার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান বা মহিলা সদস্য বা অন্য কোনো সদস্যকে লিখিত আদেশ দ্বারা সাময়িকভাবে বরখাস্ত করতে পারবে। অপসারিত হওয়ার পর সরকার তা পুনর্বিবেচনা করতে পারবে। অপসারিত প্রতিনিধির অপসারণ আদেশ প্রত্যাহার করা হলে তিনি অবশিষ্ট মেয়াদে স্বপদে পুনর্বহাল হবেন।
লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ পরিষদের নির্বাহী ক্ষমতা চেয়ারম্যানের ওপর ন্যস্ত করার বিধান তৈরির প্রস্তাব করেছিল। স্থায়ী কমিটি পরিষদের নির্বাহী ক্ষমতা চেয়ারম্যানের স্থলে পরিষদের ওপর ন্যস্ত করার সুপারিশ করেছে। ভাইস চেয়ারম্যান, সদস্য বা মহিলা সদস্য সমন্বয়ে মোট ১৬টি কমিটি গঠন করা হবে। কমিটির মেয়াদ হবে আড়াই বছর। মহিলা সদস্যরা কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ কমিটির সভাপতি থাকবেন।
হস্তান্তরিত নয়, এমনসব বিষয় সম্পর্কিত কমিটির সভাপতি হবেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার।
লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সুপারিশের সঙ্গে স্থায়ী কমিটি একমত হয়েছে যে, ইউএনও পরিষদে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হবেন এবং তিনি পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন, আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিপালন এবং বিধি দ্বারা নির্ধারিত অন্যান্য কার্যাবলী সম্পাদন করবেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব বিবেচনায় নিয়ে স্থায়ী কমিটি উপজেলা পরিষদের একজন সচিব ও একজন অর্থ কর্মকর্তা নিয়োগের সুপারিশ করেছে। এসব পদ পূরণে প্রয়োজনীয় কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের প্রস্তাব করে সংশোধনী চূড়ান্ত করা হয়েছে। পরিষদকে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নাগরিকদের সেবাদান নিশ্চিত করা এবং উন্নততর তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।
এলাকার জনসাধারণকে তথ্য দিতে হবে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের অধীন থানা পর্যায়ে সহকারী প্রকৌশলী/উপ-সহকারী প্রকৌশলী, মত্স্য, দুর্যোগ ও ত্রাণ বিভাগ, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং তার অধীন কর্মচারী ও বিষয় পরিষদের কাছে হস্তান্তরিত হবে। উপজেলা এলাকাভুক্ত স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর কর বাবদ আয়ের ২ শতাংশ পাবে উপজেলা পরিষদ। এছাড়া উপজেলা চেয়ারম্যানদের সরকারি গাড়ি নির্বাচনী এলাকার বাইরে নেয়া নিষিদ্ধ করেছে সরকার।
এ ব্যাপারে থানছি উপজেলা চেয়ারম্যান খামলাই মোরু আমার দেশকে বলেন, বিভিন্ন সময়ে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে উপজেলা পরিষদকে কার্যকর করার কথা বলা হলেও এখনও তা বাস্তবায়ন করা হয়নি।
তিনি বলেন, অফিসে বসে আড্ডা দেয়া ছাড়া আর কোনো কাজ নেই উপজেলা চেয়ারম্যানদের। ১৩টি বিভাগের ফাইল আসার কথা থাকলেও এলজিআরডি এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন সেকশন ছাড়া আর কোনো ফাইল আমাদের কাছে আসে না। অনেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বসার জন্য ভালো অফিস পর্যন্ত নেই উল্লেখ করে খামাই বলেন, আমি অফিস না পেয়ে বাসভবনকে অফিস হিসেবে ব্যবহার করছি। লামা উপজেলা চেয়ারম্যানেরও একই অবস্থা। থানছির চেয়ারম্যান বলেন, উপজেলা পরিষদকে কার্যকর করতে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ক্ষমতায়ন, সংসদ সদস্য ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের খবরদারি বন্ধ, চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানকে রীতি অনুযায়ী দায়িত্ব প্রদান, ফাইল পাশের ক্ষমতা দেয়া, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের বহিষ্কার এবং অপসারণের ব্যাপারে নেয়া খসড়া আইন বাতিল, সরকারি সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো, পার্বত্য উপজেলাগুলোর চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানকে কাজের সুযোগ দিতে হবে।
তিনি বলেন, উপজেলা পরিষদ এখন অগোছালো এবং নিয়ন্ত্রণহীন। উপজেলার অভিভাবক নির্দিষ্ট না হওয়ায় এখানে বিশৃঙ্খলা চলছে; কিন্তু তা দেখা বা বলার কেউ নেই। এ অবস্থায় উপজেলার নিয়ন্ত্রণ এবং সরকারি কর্মকর্তাদের কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে উপজেলা পরিষদকে দায়িত্ব দেয়া না হলে তা কার্যকর হবে না। এতে করে সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হবে।
সুত্র: আমার দেশ
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।