সোমবার তিনি আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি জাফর আহমেদের বেঞ্চ তা মঞ্জুর করে।
আদালতে মোশাররফের পক্ষে শুনানি করেন আরেক বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির। আর মামলার বাদি দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন মো. খুরশীদ আলম খান।
আদেশের পর খুরশীদ আলম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আদালত খন্দকার মোশাররফকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন।”
এজাহারে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালে খন্দকার মোশাররফ হোসেন নয় কোটি ৫৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা পাচার করেছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দুই ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোর বিরুদ্ধেও মুদ্রাপাচারের অভিযোগে মামলা হয়। অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় কোকোর সাজা হলেও তারেক খালাস পান।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।