সমস্ত প্রাগ কথন,,অনির্ধারিত কিছু শব্দ..
উদ্ভাসিত জানার সত্য
প্রতিবিম্ব অদ্ভু্ৎ প্রতিবিম্ব
কুথলীতে জমা হয়েছে কুণপ
প্রাত সকালে যেখানে যে উদ্বাস্তু
উঠে এসেছে শিরদার বেয়ে
পালকে যখন উদ্ভাসিত জানার সত্য
পাল্টে যায় পৃষ্ঠার ওপারে উত্তরের চিঠি
পরিভ্রমনের কাল ধরে এগিয়ে থাকা বৃক্ষ
কল্পনাতীত জেগে থাকে ওপারের দেশে
কাল্পনিক এক গোলকধাঁধায়
যদি অদৃশ্যর আত্মার জন্ম হয়
যদি জেগে ওঠে শত বছরের মমি
যদি বলে আমি আমিই সে মাস্টার দা সূর্যসেন
তবে প্রভাত হবে কি সেই দিন
আমাদের দানকৃত চোখের ধুলায়
শিশিরটা ছিল ড্রীগির উষ্ন চুলের ডগায়
চিক চিক করছে সদ্য দেয়া সোনার কংকন
প্রশ্ন জালে আটকে থাকে প্রশ্নবিদ্ধ অকাল বোধন...
মেঘপিয়নের বাঁশি
আনাড়ী অভিমান ভেতরে তুষার নদী,
কাশবনে পেখম মেলে সন্তরণের পাখি ,
ইটপাথর পলেস্তারে আবছায়া জানালা,
তুই কি আমি, নাকি জ্বরে আরাম ভাবনা।
মিঠে কুয়াশায় প্রভাতে আমি খুঁজেছি তপ্ত নি:শ্বাস,
পোষা বালিশে ছায়া পথে লাগাম ছুটির আকাশ ।
হিসেবের খাতা ,শুধু আকাঁবাঁকা, সাইবেরিয়া থেকে সিন্ধুনদ,
প্রতিক্ষায় প্রহর, মাস কাটে বছর, ধুলো মাখা চেনা পথ।
কবিতার কথা মেঘ, তোর কালো কাজলে,
কোথা থেকে উড়ে এলি ডাকবাক্সের আঁচলে;
আমার ঝরে পরা বিকেল বেপরোয়া চিঠি,
তোকে দিলাম যত্নে রাখিস মেঘপিয়নের বাঁশি
পাল তুলে আসি উন্মাদ বাতাসে
পাখিদের বন আজ উদভ্রান্ত নগরে
খুঁজি মেঘ পিয়ন ভেজা আস্তিনে
তুই কি সেই , আছিস বুঝি সঙ্গোপনে
পালে পালে রগবত অনেক দূর, বহু সুর,
বুঝেছি আমি খামখেয়ালী , আমিই যে তুই.
নক্ষত্রের পালে মনের কোনে বাঁজছে তোর নুপুর,
জলে ধোঁয়া ছাদ ভুল ঠিকানা অথছ সেই তুই।
আমি ক্লান্ত শ্রান্ত জোস্নার জল পাশ ফিরে শুই,
অন্য সুরে ঘুম ভেঙ্গে দেখি তুই শুধুই তুই,
তুই যে সুপ্ত যন্ত্রনা সমুদ্র ভাঙ্গা পেংগুইন;
ময়লা জামা ববলিন তবু,ভাবনারা আজ বেদুইন।
অতপর মেঘে জমে থাকে কিছুটা উড়ো ধুলো..আর তুই থাকিস মেঘের পাশে আমার কাছে...
পন্ডারসএন্ড.এনফিল্ড
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।