পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন আমলে নিয়ে বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এবিএম আলতাফ হোসেনের বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেয়।
সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও জেলা পুলিশ সুপারকে নিয়ে একটি কমিটি করে এই তদন্ত করতে হবে।
দ্রুত কমিটি করে সাত দিনের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলেছে আদালত।
সমাজকল্যাণ সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও জেলা পুলিশ সুপার, কিশোর সংশোধনাগারের সুপারসহ সাত জনকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে হবে।
‘২০ কিশোরের ভয়ংকর প্রতিবাদ’ শিরোনামে দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদন হাই কোর্টের নজরে আনেন আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিত রায়।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার রাতে সংশোধনাগারের ২০ কিশোর নিজেদের দেহ ধারালো ‘ব্লেডজাতীয় অস্ত্র’ দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছে। হাসপাতালে তারা চিকিৎসক ও সেবিকাদের বলেছে, ঠিকমতো খাবার না দেয়ায় এবং নির্যাতন করার প্রতিবাদ হিসেবে তারা এ কাজ করেছে।
“তবে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ বলছে, এক কিশোরের কফ সিরাপ খাওয়া নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত।
জানালার বা টিউবলাইটের ভাঙা কাচ দিয়ে তারা শরীর ক্ষতবিক্ষত করেছে। ”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।