মিরপুর সাহারা-বিসিবি জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমি মাঠে অনুশীলনের ফাঁকে সাংবাদিকদের আফ্রিদি বলেন, “আমি অনেক বছর ধরে খেলছি। আমার কোচের কোনো প্রয়োজন নেই। আমার জন্য আমিই সেরা কোচ। আমি জানি কখন কি করতে হবে। ”
দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধশতক ও শতকের মালিক আফ্রিদি মনে করেন, শট নিয়ে ভাবলে এভাবে ব্যাটিং করতে পারতেন না।
তাই দলের প্রয়োজনে নিজের মতো করেই খেলা চালিয়ে যাবেন।
“যত দিন আমি ফিট থাকবো ততদিন খেলাটা চালিয়ে যাব। যখনই মনে হবে আমি দলের জন্য বোঝা, তখনই সরে দাঁড়াবো। কাউকে কথা বলার কোনো সুযোগ দেব না। ”
ব্যাটিং পজিশনের কারণে চাপ তার নিত্যসঙ্গী।
তবে এটা মেনেই নিয়েছেন আফ্রিদি।
“আমার ওপর চাপ থাকাটা অস্বাভাবিক নয়। আমার ব্যাটিং পজিশনের কারণে সব সময়ই চাপ থাকে। ”
ভারতের বিপক্ষে ১৮ বলে ৩৪ ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৫ বলে ৫৯ রানের দুটি ঝড়ো ইনিংস খেলে দলকে ফাইনালে পৌঁছে দেয়ার অন্যতম কৃতিত্ব আফ্রিদির। দুটি ইনিংসের মধ্যে কোনো তুলনা টানতে নারাজ তিনি।
টানা দ্বিতীয়বারের মতো এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠে উচ্ছ্বসিত আফ্রিদি জানান, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ঠিক সময়েই ছন্দে ফিরেছে তার দল। তবে আপাতত তাদের ভাবনায় কেবল শনিবারের ফাইনাল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।