আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পিএসজির মাঠে হেরে এল চেলসি

বুধবার রাতে স্বাগতিকদের জয়ের নায়ক আর্জেন্টিনার দুই তারকা এসেকিয়েল লাভেস্সি ও হাভিয়ের পাস্তোর।

প্রথম মিনিটেই অতিথিদের রক্ষণভাগের ওপর চাপ তৈরি করে পিএসজি। সাফল্য পেতে দেরি হয়নি। সংঘবদ্ধ আক্রমণ থেকে ভীষণ চাপে ছিল চেলসির রক্ষণভাগ। তাদের ভুলেই প্রথম গোলটি পায় পিএসজি।

হেড করে বিপদমুক্ত করতে গিয়ে ফাঁকায় দাঁড়ানো লাভেস্সিকে বল দেন এক ডিফেন্ডার। বুক দিয়ে নামিয়ে বাঁ পায়ের জোরালো শটে জাল খুঁজে পেতে কোনো সমস্যা হয়নি লাভেস্সির।

১৯ মিনিটে ডেভিড লুইসের দূরপাল্লার শট বিপদমুক্ত করেন পিএসজি গোলরক্ষক সিরিগু। ৬ মিনিটে পর জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের নিখুঁত পাস বিপজ্জনক জায়গায় লাভেস্সিকে খুঁজে পেলেও তার শট অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।

দুই মিনিট পরই ‘বিতর্কিত’ পেনাল্টিতে সমতা ফেরায় চেলসি।

ডি বক্সে ব্রাজিলের চিয়াগো সিলভার পায়ে লেগে পড়ে যান অস্কার।
পিএসজির খেলোয়াড়দের তীব্র প্রতিবাদের মুখেও পেনাল্টি দেন রেফারি। এডেন হ্যাজার্ডের সফল পেনাল্টিতে খেলায় সমতা ফেরে।

৪০তম মিনিটে দলকে প্রায় এগিয়েই নিচ্ছিলেন হ্যাজার্ড। পেনাল্টিতে সিরিগুতে সহজেই বোকা বানানো এই বেলজিয়ানের শট বারে লেগে ফিরলে হতাশ হতে হয় অতিথিদের।



৬১তম মিনিটে আত্মঘাতী গোলে চেলসির হতাশা বাড়ে। ব্লাইস মাতুদির ফ্রি-কিক থেকে লাভেস্সির হেড গোলের দিকেই যাচ্ছিল। রক্ষা করতে গিয়ে উল্টো তা জালে জড়িয়ে দেন লুইস।

পিছিয়ে পড়ে সমতা ফেরাতে মরিয়া চেলসি এরপর আর কোনো পরিষ্কার সুযোগ তৈরি করতে পারেনি; বরং খেলার শেষ মুহূর্তে ব্যবধান বাড়ায় পিএসজি। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে দু’জন ডিফেন্ডারকে ফাঁকি দিয়ে সুবিধাজনক জায়গায় চলে আসা পাস্তোরকে ঠেকাতে পারেননি শেষ ভরসা পেতর চেকও।

তাই হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় মরিনিয়োর শিষ্যদের। সেমি-ফাইনাল ওঠার পথ এখন অনেকটাই কঠিন হয়ে গেল চেলসির।

সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.