এত সব বিরোধিতা আর হিপোক্রেসির মুখে ছাই দিয়েও টিকে ছিল, টিকে আছে গণজাগরণ মঞ্চ। কিন্তু এর ওপর শেষ আঘাতটি হানল এদেশের নিরাপত্তা বাহিনী। যে সরকার এদের সমর্থন করার কারণে নাস্তিকতার সার্টিফিকেট পেয়ে যাচ্ছিল এবং সে সার্টিফিকেট খারিজের জন্য তারুণ্যকে জেলে পুরে শাস্তি দেওয়া থেকে একসময় গণজাগরণকেও গুটিয়ে দেওয়া হল, তারাও আজ না-সমর্থন না-বৈরিতার মাঝামাঝি এক অবস্থানে।
ছাত্রলীগ সরকারের অঙ্গসংগঠন বটে, কিন্তু কী কাজে লাগে তারা? এই যে দেশব্যাপী নৈরাজ্য আর সন্ত্রাস, জামায়াত-শিবির ও বিএনপির নাশকতা– এর একটিও কি তারা মোকাবেলা করেছিল? মরেছেন আমাদের পুলিশ ভাইয়েরা। আক্রান্ত হয়েছিল নির্মূল কমিটির আয়োজন আর গণজাগরণ মঞ্চ। কতবার যে তারা ধেয়ে আসতে চেয়েছিল আর কতবার যে তরুণপ্রাণ ভয় ভুলে রুখে দাঁড়িয়েছিল, সে কথা আমরা কেউই ভুলে যাইনি।
(বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।