আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দাবী যা-ই হোক, অষুধ দোকানের ধর্মঘট মানা যায় কি ?

ধর্মঘটে ওষুধ ব্যবসায়ীরা বর্ধিত ড্রাগ লাইসেন্স ফি প্রত্যাহারসহ কয়েকটি দাবিতে সারা দেশে দোকান বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করছে ওষুধ ব্যবসায়ীদের একটি সমিতি। বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সচিব আবুল কাসেম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সারা দেশে প্রায় দুই লাখ ওষুধের দোকান আজ দুপুর ২টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। ” সকালে রাজধানীর মিটফোর্ড- বাবুবাজার ওষুধ মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, ব্যবসায়ীরা দোকান খোলেননি। শুধু এই এলাকাতেই প্রায় দুই হাজার পাইকারী ও এক হাজার খুচরা ওষুধের দোকান রয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। মালিবাগ সুপার মার্কেটের আনন্দ ড্রাগেসের মালিক সহদেব সাধক জানান, মালিবাগ, মগবাজার, রামপুরা এলাকাতেও সকাল থেকে কোনো ওষুধের দোকান খোলেনি।

ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট চলার খবর পাওয়া গেছে রাজধানীর শাহবাগ, মিরপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলার ওষুধ মার্কেটগুলোতেও। ওষুধ ব্যবসায়ীরা জানান, আগে শহর পর্যায়ে খুচরা দোকানিদের কাছ থেকে দুই বছর পরপর লাইসেন্স ফি বাবদ এক হাজার ৩০০ টাকা করে নেওয়া হতো। এখন তা বাড়িয়ে দুই হাজার এবং গ্রাম এলাকায় ৬৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে এক হাজার টাকা করা হয়েছে। পাইকারি পর্যায়ে নতুন ড্রাগ লাইসেন্স ফি তিন হাজার ৭৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ১০ হাজার টাকা। আর নবায়ন ফি তিন হাজার ২৫০ থেকে বাড়িয়ে পাঁচ হাজার টাকা করা হয়েছে।

সমিতির অন্য দাবিগুলো হলো- ফার্মেসি রেজিস্ট্রেশন পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা, লাইসেন্স নবায়নে বিলম্বের ক্ষেত্রে জরিমানার বিভিন্ন মেয়াদ (স্লাব) নির্ধারণ। সমিতির উপসচিব মনিরুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “লাইসেন্স ফি দিতে একদিন বিলম্ব হলেই জরিমানা দিতে হবে মূল ফির প্রায় দ্বিগুণ। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ” এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, সরকার অবিলম্বে দাবি না মানলে আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে। . Click This Link ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.