আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাবরী মসজিদ ধ্বংসের ২০ বছরঃ কুলদীপের অখন্ড ভারতের স্বপ্নে আওয়ামী ও সমমনা সুশীলদের উৎসাহের কমতি নেই!

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ স্বাধীন বাংলাদেশের র্দূভাগ্য যে বেশ কিছু লোক থেকে শুরু করে তথাকথিত সুশীল সমাজ সহ বর্তমান সরকারের অনেক নীতি নির্ধারকগণ মনে করে ভারতের সাথে আমাদের সীমান্তের দরকার নাই। অনেক আওয়ামী ঘরাণার তথাকথিত বুদ্ধিজীবি মুনতাসির মামুন মনে করে আমাদের সামরিক বাহিনীর প্রয়োজন নেই। একটি দেশ কতটা স্বাধীন তা নির্ভর করে সে নিজে সার্বভৌম ভাবে কতটা সিদ্ধান্ত নিতে পারে। যেমন নিরাপত্তা পরিষদে পরবর্তী অথবা ষষ্ঠ স্থায়ী সদস্য হিসেবে সম্ভাব্য দেশ গুলো হচ্ছে জাপান, ভারত, জার্মানী ও ব্রাজিল। যেহেতু আমরা এশিয়ায় তাই ভারত অথবা জাপানকেই বেছে নিব।

তবে আমার বিশ্বাস বাংলাদেশের ৯০% জনগণই জাপানকে বেছে নিবে। কিন্তু বর্তমান হাসিনা অথবা আলীগ ক্ষমতায় থাকলে জনগণের দাবী উপেক্ষা করে সে ভারতকেই ভোট দিবে। ইতিমধ্যে দেশের অভিন্ন নদ-নদীর পানি, স্থল সীমান্ত, বাণিজ্য ঘাটতি, নেপাল-ভুটান ও চীনকে ট্রানজিট দেওয়াতো দূর উপরন্ত বিনা মাশুলে ভারতকে তথাকথিত ট্রানজিটও দেয়া হয়ে গেছে। এমনকি ভারতীয় যানবাহন বাংলাদেশের জনগণের কষ্টের ভর্তূকী মূল্যে জ্বালানি সরবারাহ পাচ্ছে। দেশবাসী ও সংসদের অনুমোদনতো দূর ভারতের সাথে ২০১০ সালে কি কি শর্তে চুক্তি হয়েছে সেটাও আজ পর্যন্ত প্রকাশ করেনি হাসিনার বর্তমান সরকার।

বিগত ৪ বছরে বাংলাদেশ ভারত হতে কি লাভবান হল তার কোন খবরই নাই। ভারত বাংলাদেশ হতে একতরফা ভাবে অনেক কিছুতে লাভবান হওয়ায় ঘাদানিক তথা আওয়ামী বুদ্ধিজীবিরা বলেন; "রাজধানীতে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, ভারতের সাথে সম্পর্কোন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার সব ধরনের চেষ্টা করছে। কেননা ভারতে যখনই কংগ্রেস আর বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে তখনই উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন হয়। " http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=58474 এদের কথায় মনে হয় বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ নয় বরং ভারতেরই একটি অঙ্গরাজ্য। যে নেত্রী দেশবাসী ও সংসদকে না জানিয়েই ভারতের সাথে গোপন চুক্তি সে আবার গণতন্ত্রের মানস কন্যা ও দেশরত্ন।

আর ঐ দিকে আওয়ামীলীগের সমমনা কিন্তু নিরপেক্ষতার মুখোশে তথাকথিত সুশীল দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতি এন্ড ডেইলী ষ্টার গংও কম যায় না। ভারতের বিখ্যাত ও প্রবীণ সাংবাদিক কুলদীপ নায়ারকে তার নিজস্ব আত্ন জীবনি "বিয়ন্ড দ্য লাইনস" এর বাংলাদেশে প্রকাশানার ব্যাবস্থা করেছে। এই অনুষ্ঠানে কুলদীপ বলেন; দেশ ভাগ একটি ভুল Click This Link সত্যিই কি তাই? অনেক ভারতীয় সহ বাংলাদেশে ভারতপ্রেমিকগণ বলেন যে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সম্মিলিত মুসলমানদের চেয়ে সেই দেশে বেশী মুসলমান আছে। তা আছে! কিন্তু এই সকল মুসলমানগণ কি অবস্থায় আছে? বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে যত জন মুসলমান ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার সহ যতজন উচ্চ শিক্ষিত আছে সেই তুলনায় ভারতের কতজন মুসলমান উচ্চ শিক্ষিত? এই বিষয়ে ২০০৬ সালে ভারতীয় মনমোহন সিং সরকারের মনোনীত একজন বিচারকের নেতৃত্বে একটি কমিশন রিপোর্ট দেয়। এই বিচারকের নাম রাজবিন্দর শেখর।

তার নামানুসারে রিপোর্টটি শেখর বা সাচার কমিটি নামে পরিচিত; http://en.wikipedia.org/wiki/Sachar_Committee এই রিপোর্ট মোতাবেক বলা হয় বিগত ৬০ বছর তথা ১৯৪৭ সাল হতে ভারতের বিভিন্ন সরকারের চরম অবহেলা ও অসহোযোগীতার জন্য এই দেশের মুসলমানগণ ব্যাপক অনগ্রসর। উল্লেখ্য ভারতের বেশীর ভাগ সময়ই তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক কংগ্রেস দলই ক্ষমতায় ছিল। বস্তুত কংগ্রেসের এটা একটা ভন্ডামীর মুখোশ। আসলে সেও উগ্র-হিন্দুত্ববাদের সাথেই যূক্ত। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে মুসলমান নেতাদের সেই দলে ২৫% প্রতিনিধিত্ব সংরক্ষিত না করতে দেওয়ায় মুসলিম লীগ ও পরে ভারত বিভাজন হতে বাধ্য হয়।

এই বিষয়ে ভারতের সাবেক অর্থমন্ত্রী জশবন্ত সিং বলেন ভারত বিভাজনের জন্য জিন্নাহ নয় বরং কংগ্রেসের নেহেরু এবং হিন্দু মহাসভার নেতা সরদার বল্লভ ভাই প্যাটেল দায়ী; Click This Link এটা বলার কারণে তার দল বিজেপি সংগঠন থেকে জশবন্ত সিংকে বহিস্কার করে। এমন অনেক ঘটনা আছে যা ঘাঘু কুলদীপ নায়ার সহ আমাদের দেশের আওয়ামী ও ভন্ড সুশীলের দল বলবে না। ভারতের উগ্র-হিন্দুত্ববাদকে ঢাকতে তারা ধর্মনিরপেক্ষতার নাটক রচনা করে। এটা আমাদের বর্তমান মন্ত্রী আশরাফ, নাহিদ, দিপু মণি এবং ফারুক খানও বলে বেড়ান যে বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ নয় বরং একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ। তাতে আর ভারত ও বাংলাদেশের বিভাজন থাকে না।

ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতা কি জিনিস তা উগ্র-হিন্দুদের দ্বারা বাবরী মসজিদ ধ্বংস ১৯৯২ এবং একই সময় বোম্বের মুসলিম গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নি সংযোগ। এরপর ২০০২ সালে গুজরাটে মুসলিম নিধন এবং উড়িষ্যায় খ্রীষ্টান নিধন। ভারতের নিহত রাজীব গান্ধী যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন ১৯৮৭ সালে উগ্র-হিন্দুদের উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় বাবরী মসজিদের সামনে সমাবেশ করার অনুমতি দেয়। এই বিষয়ে এইটুকু অংশ খুবই তাৎপর্যপূর্ণ; As the Shah Bano controversy22 was raging across India in late 1985, the District and Sessions Judge of Faizabad, K. M. Pandey, ordered that the locks of the mosque be opened, and he indirectly allowed the priests to enter it. The padlocks were removed on the order of the District Judge on February 1, 1986. After giving in to Muslim fundamentalism on the Shah Bano case, the Rajiv Gandhi Government was keen on playing the "Hindu card" for presumed electoral gains. N. Ram contends that the assurances given to the Hindu communalists before the court decision and the failure to appeal against the order revealed the collusive hand of Rajiv Gandhi's Government.23 An explosive situation emerged almost all over the country with Muslims protesting and VHP elements celebrating and criticising the "Muslim objection to the judicial order on the Babri Masjid." Rajiv Gandhi's Minister for Wakf, Rajindra Kumari Bajpai, advised Muslims to "take recourse to law and not to create disturbance." 24 The Sangh Parivar's "National Thinkers Conferences", organised in various places across the country in 1987, and the Bharatiya Janata Party's Palampur Resolution of June 1989 consolidated the Ayodhya movement. The most critical stage of the conflict, however, was the build-up to the 1989 elections, which witnessed the preparation and mobilisation to demolish the mosque and build a Ram temple with consecrated bricks brought from all over India and other countries. As N. Ram points out, just a few days before the 1989 general elections, the desperate Rajiv Gandhi regime allowed the VHP to perform shilanyas (laying of the foundation stone) for the Ram temple on November 9, 1989 on the disputed land which was temporarily declared to be undisputed. This action boosted the VHP-BJP-RSS combine to advance its Ram Janmabhoomi campaign through changes of regime.25 Click This Link এখানে ১৯৮৬ সালে জৈনক ভারতীয় জেলা বিচারক কে. এম. পান্ডে দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা বাবরী মসজিদ খুলে পরোক্ষা ভাবে ইমাম, মোয়াজ্জেম ও মুসল্লীদের ইবাদত করার সুযোগ দিলেও রাজীব গান্ধী ভোট পাওয়ার জন্য হিন্দু কার্ড খেলেন। ঐ ১৯৮৭ সাল হতেই বাবরী মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির নির্মাণের প্রচেষ্টা জোরদার হয়।

এরপর ১৯৯২ সালের ৬ই ডিসেম্বর নরসীমা রাওয়ের কংগ্রেস দল ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার থাকলেও উগ্র-হিন্দুরা ৪০০ বছরের পুরোনো বাবরী মসজিদটি ভেঙে ফেলে। দূর দর্শনতো বটেই, বিবিসি, সিএনএন সহ গোটা বিশ্বের মিডিয়া তা লাইভ টেলিকাষ্ট করে। আজকে ২০ বছর পার হয়ে গেলেও কংগ্রেস তিন তিনবার ক্ষমতায় থেকেও বাবরী মসজিদ ধ্বংসকারী উগ্র-হিন্দু নেতা সহ জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে পারেনি। এমনকি ভারতীয় লোকসভাতে কথা বলতে গেলেও বিজেপি, শিবসেনার সদস্যরাও হট্টগোল সৃষ্টি করে মুসলিম সদস্যদের কথাই বলতে দেয় না। এই বিষয়ে ভারতীয় মজলিসে ইত্তেহাদুল মুসলেমিন দলের শফিকুর রহমান লোকসভায় কালো পতাকা নেড়ে সেøাগান দিয়ে বলেন, যারা বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সাথে জড়িত তাদের এখনো বিচারের আওতায় আনা হয়নি।

প্রতিক্রিয়ায় স্পিকার মিরা কুমার তাকে বলেন, তিনি লোকসভার অমর্যাদা করছেন। তিনি তাকে কালো পতাকা বাইরে রাখতে বলেন। তখন শফিকুর রহমানের সাথে আসাদুদ্দিন ওয়াইসি ও অন্য কয়েকজন সদস্য একযোগে দাঁড়িয়ে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান। লোকসভায় কালো পতাকা প্রদর্শনের জন্য শফিকুর রহমানকে সাসপেণ্ড করার দাবি জানান বিজেপি সদস্যরা। শিব সেনা ও বিজেপি সদস্যরা চিৎকার করতে থাকেনÑ মন্দির ওহেঁ বানায়েঙ্গে (মন্দির ওখানেই নির্মাণ করা হবে)।

স্পিকার প্রশ্নোত্তর পর্ব চলতে দিতে অনুরোধ করেন এবং জিরো আওয়ারে তারা ইস্যুটি তোলার সুযোগ পাবেন বলে আশ্বাস দেন। তবুও পরিস্থিতি শান্ত না হওয়ায় তিনি অধিবেশন দুপুর ১২টা পর্যন্ত মুলতবি ঘোষণা করেন। আবার অধিবেশন শুরু হলে পরিস্থিতি আবার উত্তপ্ত হয়। স্পিকার তখন অধিবেশন ২টা পর্যন্ত মুলতবি ঘোষণা করেন। Click This Link ভারত দাবী করে যে সে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ।

তার সংবিধান ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্রের সুযোগ দেয়। বাবরী মসজিদ ধ্বংসের ২০ বছর পূর্তিতে ভারতীয় দৈনিক ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস লিখেছে; Babri mosque demolition was assault on Constitution: Aruna Roy Click This Link কিন্তু কাজীর গরু কেতাবে আছে গোয়ালে নাই। তাই বিজেপি ও শিবসেনার সদস্যরা হুংকার দেয় যে মসজিদের জায়গায় ঐ খানে রাম মন্দির হবেই। ভারতীয় স্পীকার এই বিষয়ে কোন সমালোচনা করেনি। যত ক্ষোভ কেন শফিকুর রহমান লোকসভায় কাল পতাকা দেখালেন! আর এই বাবরী মসজিদ ধ্বংসের সময় তথা ঐ ১৯৯২ এর ডিসেম্বরে বোম্বের মুসলিম গণহত্যার নায়ক বাল ঠাকরে গত নভেম্বরে মারা গেলে আমাদের প্রথম আলো তার প্রংশসা করে; মারাঠিদের হূদয়ের সম্রাট বাল ঠাকরে Click This Link ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ বিষয়ে কোন ঘটনা হলেই প্রআলো, জনকন্ঠ গং খবর দেয় দুই বাংলা।

ভাব খানা এমন যে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উভয়েই ভারতের দুটি আলাদা রাজ্য। ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র কাগুজে আর উগ্র-হিন্দুত্ববাদ যে চরম বাস্তবতা সেটাকে আলীগের সাথে এই প্রআলো সুশীল গংও দেখেও না দেখার ভান করে। পশ্চিমবঙ্গে ২৩% মুসলমান হলেও সাবেক রাজ্য সরকার সিপিবির ২৬ বছরে মাত্র ২% মুসলমান সরকারী চাকুরী করে। বেসরকারীতেও তেমন উপস্থিতি নাই। শোনা যায় মমতার তৃণমূলও এই বিষয়ে বৈষম্য ঘূচাতে আন্তরিক নয়।

কিন্তু আমাদের আওয়ামী ঘরাণার বাঙালী সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের বন্দনার কোন কমতি নাই। তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্রের উজ্জল নক্ষত্রে উগ্র-হিন্দুত্ববাদ একটি সূনির্দিষ্ট ব্ল্যাকহোল! এই ব্ল্যকাহোলই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব কেড়ে নিয়ে পুনরায় ১৯৪৭ সালের পূর্বাস্থায় নিয়ে যেতে চরম আগ্রহী। এখন তারা মুখে মুখে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কথা বলছে যা আসলে চাণক্য। কারণ আমরা দেখেছি যে কিভাবে হাসিনা দেশবাসী ও সংসদের কোন অনুমোদনতো দূর আলোচনা না করেও ২০১০ এ ভারতের সাথে গোপন চুক্তি করেছে। এখন ইইউর আদলের মুখোরোচক কথা বলে আমাদের স্বকীয়তা ও সার্বভৌমত্বকে দূর্বল করে কার্যত দিল্লীর একটি করদ রাজ্যে পরিণত করবে।

ইতিমধ্যে ইইউর অন্যতম সদস্য বৃটেনের অর্ধেক জনগণ চিন্তা ভাবনা করছে এই সংগঠন হতে বেড়িয়ে যাওয়ার। এই বিষয়ে তারা গণভোটেরও চিন্তা ভাবনা করছে; Majority of British public wants to leave EU Click This Link বৃটেনে যথাযথ গণতন্ত্র ও জবাবদিহিতা এবং সুষ্ঠ ভোট বিষয়ে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই। তাই তারা চাইলে ইইউ থেকে বেড়িয়ে আসতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে বলতে হয় হাসিনা ও আলীগ যে ভাবে বাকশালী কায়দায় চলে তাতে তারা প্রকৃত অর্থেই ভারতের ক্রীতদাস। তাই এই ধরণের রাষ্ট্র সমূহের সমিতি হল নিছকই চাণক্য ও মিথ্যার মায়াজাল।

এই সব দেখে মনে হয় যে ঘড় পোড়া গরুর সিদুরে মেঘ দেখে সন্ত্রস্ত হওয়ার অবস্থা। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে এটা পরম সত্য!  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ৩০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.