এ শোক কীভাবে বইবো বল? লাল আর কালো রং এর সরল রেখা শোকবন্ধন তৈরী করেছে আশুলিয়া থেকে বহদ্দার হাটে। কর্মের দৃঢ় হাত,অবিরাম ছুটে চলা পদযুগল আজ কৃষ্ঞকায় কয়লা। প্রিয়তমার চুল, বর্ণ মিলিয়ে পরিধেয় বস্ত্র সবই বিলীন দগদগে আগুন আর ধাতব পিষ্টনে। আপনজনের অশ্রুমাখা চোখে আজ কত স্মৃতি.....। অবহেলা-অবচৈতন্যে কেন মৃত্যু হয়না হায়েনাদের? মুখ নিসৃত আগুন কেন পুড়িয়ে মারেনা ক্ষমতাধর কাপালিকদের? হয়তো আরও ভয়াবহ অগ্নি প্রস্ত্তুত আছে বলে, নির্মম নিস্পেষণের কঠিনতর অভিজ্ঞতা তোলা আছে তাদের জন্য। আজ কোন প্রার্থনা নেই, নেই জীর্ণ ক্ষোভের প্রতিধ্বনি। কিছুটা ঈর্ষা আছে সেসব শহীদদের জন্য, আকস্মাত বিপর্যয় যাদের বেহেশতী করে চোখের পলকে। আশুলিয়ার নরসিংহপুর কি তাহলে ব্যতিক্রমী এক স্বর্গ? বহদ্দার হাট সহজ কোন পুলসিরাত এর স্মৃতিময় নাম? জানিনা। বিবর্ণ নরক কখন লকলকে স্বাদ নেবে হিংসার হয়তো খুব শীঘ্রই, অবিলম্বে, যথাসময়ে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।